পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

° లిe ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । কহিলেন “এই দণ্ডের যোগ যদি হও তবে তোমারদের সেক্ট দণ্ড না দেই এমত কোন বিশিষ্ট কারণ কহিতে পার ” তাহার কহিল “না প্রভু আমরা কিছু কহিতে পারি না। আপনি ন্যায় বিচারক, আমরা মহা অপরাধী।” রাজা কহিলেন "রজুতে তোমারদের মন্তক বাধা কেন।” তাহার কহিল “ আপনি যদি দয়া না করেন তবে প্রাণদণ্ড করিবার জন্যে অ1মারদিগকে বদ্ধ করিয়া লইবার নিমিত্তে এই রজু” (হিতোপ। ৫ ॥ ২২) । তিনি কহিলেন “তোমরা যে প্রকারে দোষ স্বীকার করিতেছ নগরের সকল লোক কি এইরূপ করে ।” তাহারা কহিল “ নগরজাত লোকেরা বটে, কিন্তু নগর অধিকার করিবার সময়ে দিয়াবল যাহারদিগকে সঙ্গে আনিয়াছিল তাহারদের কথা কিছু কহিতে পারি না।” পরে রাজকুমার আজ্ঞা করিলেন “ দূতকে ডাকিয়া কহ, ইমুনুএলের ছাউনির স্থান ব্যাপিয়া তুরীর দ্বারা এই কথা প্রকাশ কর, “শাদাইর পুত্র আমি পিতার নামেতে ও র্তাহার মহিমার জন্যে নরাত্মাকে সমপূর্ণরূপে জয় করিলাম। বন্দি লোকেরাও তাহা স্বীকার করুক।” র্তাহার অজ্ঞামতে সকল হক্টলে পর স্বগীয় বাদ্যসকল বাজিতে লাগিল, ছাউনির সেনাপতি সকলেও মহাজয়ং ধ্বনি করিতে লাগিল, ও সৈন্যের যুবরাজের প্রশ^সা করিয়া জয় গীত গান করিতে লাগিল । পতাকাও উড়িল, চতুর্দিকে মহাআনন্দরব | কেবল নরাত্মার লোকেরদের মনে দুঃখ ভয় ছিল। 柬 পরে যুবরাজ ঐ বন্দিরদিগকে কহিলেন “ তোমরা আসিয়া সম্মুখে দাড়াও ” তাহার কঁাপিতে সমুখে দাড়াইল। পরে তিনি কহিলেন “ তোমরা ও নরাত্মার সমুদয় লোক পি.তার ও আমার বিরুদ্ধে যে সকল দোষ করিয়াছ তাহা ক্ষমা করিতে তিনি আমাকে শক্তি ও আজ্ঞা দিয়াছেন, তদনুসারে তোমারদিগকে ক্ষমা করিলাম।” এই কথা কছিয়া তিনি