পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ゞ○、 ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত যুবরাজ আরো কহিলেন “বাদকের বীণাপ্রভূতি যন্ত্ৰ ৰাজইতে ২ তাহারদের সম্মুখে নরাত্মায় যাউক ।" এই প্রকারে তাহারা যাহা অপেক্ষ না করিয়াছিল তাহ পাইল ও যাহ1 কখন স্বপ্নে ও দেখে নাই এমন মঙ্গলের ভোগ করিল । আরো তিনি বিশ্বাস সেনাপতিকে ডাকিয়া কহিলেন “তুমি ও তোমার অধীন সৈন্যের কএক জন অধ্যক্ষ পতাকা উড়াইয়। নরাত্মার কুলীনেরদের সম্মুথোং নগরপর্যন্ত যাও, আর লেখক যে সময়ে নগরের মধ্যে ক্ষমাপত্র পাঠ করিবে সেই সময়েতেই তুমি পতাকা ও দশ সহস্র সৈন্য লইয়া চক্ষুদ্বার দিয়া নগরে প্রবেশ কর, ও নগরের প্রধান পথ দিয়া গড়ের দ্বারপর্য্যন্ত চল । যাবৎ আমি না আইসি তাবৎ তুমি ঐ গড়ে থাক । আর বিচারক ও দণ্ডকারক সেনাপতিরদিগকে কহ যে তাহ র গড় ছাড়িয়া নরাত্মাহইতে চলিয়া ত্বরায় আমার নিকটে আইসে।” তৎসময়ে প্রথম চারি সেনাপতি ও তাহারদের সৈন্যেরদের আশঙ্কাহইতে নরাত্মা মুক্ত হইল।