পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । a .ষাওয়া উচিহ্ন কি না, এই কথাতে আলেক্ত নামক অতি শিশুর এক অসুর কহিল, " নরাত্মার লোক যদিও অনেক অদৃশ্যগুঞ্চি ও বস্তুর সঙ্গে আলাপ ও ব্যবহার করিয়াছে অঞ্চলে আমারদের তুল্য কদৰ্য্য ও কুদৃশ্য কস্থাকেঞ্চ কঙ্গন দেখে নাই।" পরে আপলিয়োন কহিল, * এই সৎ পরামর্শ বটে, কেননা অামারদের কোন এক জনও এইক্ষণকার বস্ত্র পরিয়া সমুখে গেলে, তাহার নান দুর্ভাবনাগ্রস্ত হইয়া ভয়েতে সতর্ক থাকিবে, তাহা হইলে নগর অধিকার করিবার অাশা বৃথা হইবেক, অতএব আলেক্ত যাহা কহিয়াছে তাহা গ্রাহ্য বটে।” তৎপরে বালজিবুৰ নামক মহাসুর কছিল “ এই সৎপরামর্শ বটে, যেহেতু পূৰ্ব্বে অামারদের যে অবস্থা ছিল তাহার সমান অৰস্থার লোককে দেথিয়াছে। কিন্তু আমারদের বর্তমান দশাপন্ন কাহাকেও কখনো দেখে নাই, অতএব তাহার যে প্রকার বেশ নিত্য দেখিয়া থাকে, এমন কোন বেশ ধারণ করিলে ভাল হয়।” ইহা স্থির করিলে পর এই বিষয় বিবেচনা করিতে লাগিল, যে, দিয়াবল যথম নরাত্মা অধিকার করিতে যাইবে তখন তাহার কি বেশ ধারণ করিতে হইবেক। এই বিষয়ে নানা লোকের নানা মত হইল। শেষে লুসিক্ষর নামক তাহারদের এক জন কহিল “নরাত্মার লোকেরা যাহাদের উপর কর্তৃত্ব করে এমত কোন এক জীবের বেশ ধারণ করিলে উত্তম হয়, কেননা তাহারদিগকে তাহার নিত্য দেখিয়া থাকে, সেই সকল জীব অধীনও বটে, অতএব ইহার নগর আক্রমণ করিতে আসিতেছে, এমন কখনো বোধ করিবে না। আরো নরাত্মার লোকেরা যে জন্তুকে সৰ্ব্বপেক্ষ বুদ্ধিমান বোধ করে, সে জন্তুর বেশ ধারণ করিলে ভাল হয়।” এই কথা শুনিয়া সকলে বলিল"উত্তম রটে " অতএব দিয়াবলের সপের বেশ ধারণ করা উচিত ইহা স্থির