পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৬০

ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত ר סל ত্যয় সেনাপতি গড়ের মধ্যে থাকিয়াও নিয়ুর্মি ছিলেন না । তিনিও গড়ের ছাতে দাড়াইয়া তুরী বাজাইতেং নরাত্মার ও রাজকুমারের সৈন্যেরদের নিকটে দেখা দিলেন। দিয়াবলের হন্ত ও পরাক্রমহইতে নরাত্মার উদ্ধার করিবার জন্যে ইমনুএল যে কাৰ্য্য করেন তাহার বিবরণ লিখিলাম । উক্ত সকল ব্যাপারের পরে রাজকুমার আপন সেনাপতি ও সৈন্যেরদিগকে কহিলেন “তোমরা সকলে বাহির হইয়া নরাস্বার সাক্ষাতে অস্ত্র খেলা কর।” তাহাতে সৈন্যেরা যেরূপ শীঘুং অস্ত্র চালায় ও যে পটুতা ও সাহস প্রকাশ করে তাহ দেখিয়া নরাত্মার লোকেরা চমৎকৃত হইল । সৈন্যেরা দলবদ্ধ হইয়া একং বার অাগে চলিত, এক২ বার হটিয়া যাইত, এক ২ বার দুইভাগে কি চারি ভাগে দল ভাঙ্গা হইয়া, আরবার হঠাৎ আসিয়া মিলিত। ইত্যাদি অনেক প্রকার কার্ষ্য এমন বেগে ও পটু হইয়া করিয়াছিল যে নরাত্মার লোক তাহ দেখিতে মুগ্ধ হইল। আর তাহারা যে প্রকারে অস্ত্র চালাইল তাহ দেখিয়1 নরাত্মা এব°১ অামিও অত্যন্ত আনন্দ পাইলাম। - এই তাৰও কৰ্ম্ম হইলে পর নরাত্মার সকল লোক একি দল হইয় রাজকুমারের তাম্বুতে গিয়া, তিনি যে সকল অনুগ্রহ করিয়াছিলেন তাহার জন্যে র্তাহাকে ধন্যবাদ করিতে চাহিল, ও তিনি গিয়া তাহারদের মধ্যে বাস করেন এই প্রার্থনাও করিতে চাহিল। এমতে তাহারা অতিশয় নমুভাবে উপস্থিত হইয়া রাজকুমারের সাক্ষাতে সাতবার দণ্ডৱৎ হইয়াছিল। রাজকুমার দেখিয়া কহিলেন “ তোমারদের শান্তি হউক।” তাহাতে নরাত্মার সকল লোক তাহার স্বর্ণময় দণ্ডের অগ্রভাগ সপশ করিয়! আপনারদের এই প্রার্থনা জানাইতে লাগিল । “যুবরাজ ইম্মনুএল আপনার সেনাপতি ও সৈন্যেরদিগকে লইয়া চিরকাল নরাত্মায় বাস করুন, ও ভিত্তি ভাঙ্গিবার ও