পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৬৩

* 8 o' ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । স্বায় আসিয়া আপনকার যাহা ইচ্ছা তাহ করুন, কেবল আমারদিগকে পাপহইতে রক্ষা করুন, ও আপনকার সেবা নিত্য করিতে শক্তি দিউন ' তাহাতে রাজা আরবার কহিলেন, “ তোমরা আপনং স্থানে কুশলে যাও। এই সকল কৰ্ম্ম আমি অ শ্য তোমারদের ইচ্ছামতে করিৰ। কাইল তাম্ব উঠাইয়া চক্ষুদ্বারের সমুখে আপন সৈন্য সকলকে লইয়া যাইৰ, পরে নরাত্মা নগরে যাইব । আমি নরাত্মার গড়ে বাস করিব ও অাপন লৈনেরদিগকে তোমারদের কর্ভার পদে নিযুক্ত করিব। নরাত্মতে আমি যে আশ্চর্য্য কার্য্য করিব তাহার সমান আকাশ মণ্ডলের নীচে কোন দেশে বা রাজ্যে কথন হয় নাই ।” তাহাতে নরাত্মার লোকের আনন্দধ্বনি করিতে ২ কুশলে আপনারদের বাটতে ফিরিয়া গিয়া জ্ঞাতিকুটুম্বদিগকে কহিল “ ইম্মনুএল নরাত্মার এইং মঙ্গল করিবেন, কল্য তিনি ও তাহার লোকসকল আসিয়া নরাত্মায় বাল করিবেন।” এই কথা শুনিয়া নরাত্মার লোকেরষ্ঠাহার আসিবার অপেক্ষায় প্রবীন ডালপালা ও নানা প্রকার ফুল পথে ছড়াইবার নিমিত্তে কাটিয়া আনিল । ইম্মনুএল নগর আসিতেছেন, ইহাতে আপনারদের আনন্দ প্রকাশ করিবার জন্যে অনেক ফুলের মালা ও পাতাপ্রভূতি লইয়া স্থানেই নানা প্রকার সুদৃশ্য বস্তু রচনা করিল। এৰণ পুষ্প পত্রাদি তাহার চক্ষুদ্বারবিধি রাজপুত্রের বাস করিবার গড়ের দ্বারপর্য্যন্ত পথে ছড়াইতে লাগিল। আর তাহার সমুথে গিয়া বাদ ধ্বনি করিবার জন্যে নরাত্মায় যত প্রকার বাদ্য যন্ত্র ছিল তাহ । একত্র করিয়া রাখিল । অনন্তর উপযুক্ত সময়ে তাহার সমাগম হইতে লাগিল । নগরের সকল দ্বার খোলা গেল ও তাঁহাকে ধন্যবাদ করিতেং নরাত্মায় গ্রহণ করিতে সমস্ত বৃদ্ধ ও সন্ত্রান্ত ব্যক্তির দ্বারেং