পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'? 88 ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ভোজ নৱাত্মার লোকেরা পাইল, তাহারা ভোজন করিয়! পরিতৃপ্ত হইল। (৭৮ গীত ২৪,২৫)। যাহারা বাদ্য বাজাইল তাহারা নরাত্মা নগরের লোক নহে শাদাই রাজার অট্টালিকার প্রধানং বাদ্যকর । ভোজ হইলে পর ইমুানুএল নগরের লোকেরদের নিকট কতক প্রহেলিকা পাঠ ক িলেন । ঐ প্রহেলিকা শাদাই রাজার জ্ঞানমতে শ্ৰীশ্ৰীযুক্ত প্রধান কার্য্যনিৰ্ব্বাহক রচনা করিয়াছিলেন। তন্তল্য প্রহেলিকা অন্য কোন রাজ্যের মধ্যে শুন! যায় না । ঐ সকল প্রহেলিকার ভাব শাদাই রাজা ও র্তাহার পুত্ৰ এব^ নরাত্মার সঙ্গে তাহার যুদ্ধাদির কার্য বিবরণ। ইমুনুএল আপনিও কএক প্রহেলিকার অর্থ করিলেন তাহা শুনিয়া তাহারদের অত্যন্ত জ্ঞানবৃদ্ধি হইল। পূৰ্ব্বে যেখ কথা কথনে বুঝে নাই এমন অনেক কথা বুঝিতে পারিল । ক্ষুদুং সামান্য কথার এমন আশ্চৰ্য্য ভাব হঠতে পারে ইহ তাহার কথন বুঝিত না। কথা শুনিলেই তাহার। জানিত ষে সেই কথাতে গুষ্টিকে বুঝায়। ফলতঃ প্ৰহেলিকার কথা শুনিয় তাহার মুখ দর্শন করিলেই জানিত ইহাকে লক্ষ হয়। মেষশাবক ও বলি ও শৈলপৰ্ব্বত ও রক্তবর্ণ গো ও দ্বার ও পথপ্রভৃতি লইয়া প্রহেলিকা হইল, তাহ পাঠ করিলেই তাহারা পরস্পর বলিতে লাগিল “ তিনিই বটেন ইনিই মেষশাৰক । ইনিই বলি। ইনিই শৈলপৰ্ব্বত। ইনিই রক্তবর্ণ গো । ইনিই দ্বার । ইনিই পথ ইত্যাদি ” পরে তিনি নগরের লোকের দিগকে বিদায় করিলেন। কিন্তু সেই ভোজেতে তাহারদের যে আনন্দ ও সুখ তাহ কে বলিতে পারে। ষােহ ২ (দখিল ও শুনিল ও ইমানুএলের প্রস্তুত ভোজ ও র্তাহার নিগৃঢ় কথা ইত্যাদি বিষয় চিন্তা করিতেং তাহার। চমতকৃত হইয়া আনন্দার্ণৰে মধু হইল । আপনং