পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' ( 3 ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত যাহ! ভাল জানি তাহ অন্যেরদেরও প্রিয় বোপ করি । অতএব কাহারে মন চঞ্চল দেখিলে আমি সাধ্যমতে তাহার উপকার করিয়া থাকি, আমার এই সুস্বভাবের অনেক প্রমাণও দেখাইতে পারি । প্রথম । নরাত্মা নগর শাদাই রাজার ব্যবস্থা ত্যাগ করিলে পর তাহরদের কএক জনের মনে নানা মত দুর্ভাবন হইতে লাগিল । আমি তাহারদের দুঃখ দেখিয় তাহারদিগকে শান্ত করিতে নান উপায়ের চেষ্টা করিতে লাগিলাম । দ্বিতীয়। স°২সারের পূৰ্ব্বকালের ও সিদোম নগরের রীতির চলন যে সময়ে হইয়াছিল সেই সময়ে যদি কেহ কুরীতি বলিয়া শোক করিত আমি তৎক্ষণাৎ তাহারদের মন স্থির করিয়া সেই রীতিমতে নিৰ্ব্বিঘ্নে কার্য্য করীষ্টতাম । তৃতীয়। সম্প্রতি দিয়াৰলের সঙ্গে শাদাইর যুদ্ধ হইতে লাগিলে যদি নগরের কেহ বিনাশের আশঙ্কায় ভয় পাইত, তবে অামি তাহারদের মন স্থির করিবার জন্যে নানা প্রকার উপায় করিতাম | মেলকারি ব্যক্তির সুশীল এই কথা অতি চলিত। অতএব আমি যদি এমন সুশীল তবে আপনার ন্যায় ও যথার্থ বিচারকৰ্ত্তা, নরাত্মার মধ্যে অত্যন্ত যশ পাইয়াছেন, আমাকে এই স্থানে বদ্ধ না রাথিয় একেবারে মুক্ত করা উচিত, আর যাহর। আমার নামে অপবাদ দিয়াছে তাহারদের নামে অপম! - নের আপত্তিতে নালিশ করিতে অনুমতি দিউন । তাহাতে সদাচারী বিচার স্থানের ঘোষককে কহিল " এই কথা ঘোষণা কর।” ঘোষক কহিল “ শুনং, লাক্ষাতে যে বন্দি দাড়াইয়াছে লে কহে নালিশ পত্রে যে নাম লেখা আছে সে আমার নাম নহে, তাহাতে যে দোধ লেখা হইয়াছে তাহাতেও আমি দোষ নহি, অতএব উপস্থিত কেহ যদি এই ব্যক্তির প্রকৃত ও যথার্গ