পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের इखाड़ी ,५० १ নাম জানে সে সমুখ হইয়া লাক্ষ্য দিউক, বিচারকর্ডারদের এই অজ্ঞ ।” তাহাতে বিচার স্থলে সত্যতাসন্ধান ও সত্যতাপ্রমাণ নামক দুইজন সমুখ হইয়। কহিল “ এই বন্দির যাহা জানি তাহ অনুমতি হইলে কহিতে পারি।” - বিচারকর্ড কহিল " এই ব্যক্তি আপনাকে নির্দোফি জানাইতেছে অতএব তোমরা যাহ! জান তাহ কহ ।” সত্যতাসন্ধান কহিল “মহাশয় আমি”——— বিচারকর্ড কহিল “ থাক ২ উহাকে শপথ করাও ।” শপথের পরে কছিল “মহাশয় আমি ইহাকে বাল্যকালাবধি চিনি । ইহার নাম কল্পিতশান্তি, ইহার প্রমাণ দিতে পারি। উহার পিতাকেও চিনিতাম তাহার নাম মিথ্যাপ্রশপ২সক। ইহার মাতার নাম সান্ত নাকারিণী, তাহারদের বিবাহের কতক 건 *-, কাল পরে এই ব্যক্তি জন্মিলে নাম হইল কল্পিতশান্তি। এই লোকের বয়সঅপেক্ষ আমার বয়স কিছু অধিক কিন্তু ইহার সঙ্গে নিত্য খেলা করিতাম, এমন সময়ে উহার মাতা ডাকিয়া কহিত, রে কল্পিতশান্তি শীঘু আয়। যখন মায়ের দুধ ছাড়ে নাই তখনঅবধি উহাকে চিনি । তথন আমিও শিশু বটি, ইহার মাতা দ্বারে বসিয়া উহাকে কোলে করিয়া বিশবরি লোহাগ করিয়া কহিত, আমার বাছ কল্পিতশান্তি, আমার যাদু বাপধন মাণিকথন কল্পিতশান্তি, ইহা অামার বিলক্ষণ স্মরণ হয়। এই ব্যক্তি যদিও আপনার নাম স্বীকার করে ন! তবু পাড়াপ্রতিবাসির অবশ্য চিনে ।” পরে সত্যতাপ্রমাণ শপথ করিয়া কহিল “ মহাশয় এই ব্যক্তি যে সাক্ষ্য দিল সমস্তুই সত্য, উহার নাম কল্পিতশান্তি বটে, ইহার বাপের নামও মিথ্যাপ্রশ°২সক, উহার মায়ের নাম সান্থনাকারিণী। পূৰ্ব্বে ইহাকে কেহ কল্পিতশান্তি ভিন্ন অন্য নাম ধরিয়া ডাকিলে অতিক্রুদ্ধ হইয়া কহিত, ইহারা আমাকে 하 从