পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । به د ঠাট্টা করে, কিন্তু সেই সময়ে কল্লিতশান্তি বড় মানুষ ছিল, তখন দিয়াৰলের লোকের কৰ্ত্ত ছিল। - পরে বিচারকর্ড কহিলেন “ মহাশয়ের এই দুই ব্যক্তির সাক্ষ্য শুনিলা। কল্পিতশান্তি তুমি আপনার এই নাম স্বীকার না করিলেও, এই দুইজন ভদ্র লোক শপথ করিয়া কহিল, তোমার ঐ নাম বটে। আর তোমার নামে যে দোষ দেওয়া গিয়াছে তাহারও উত্তর কর নাই। তোমাকে শান্তশীল কি প্রতিবাসিরদের মধ্যে মেলকারী বলিয়া তোমার নামে কোন দোষ পড়ে নাই, কিন্তু নরাত্মানগরের লোকেরা শাদাই রাজ1কে পরিত্যাগ করিয়া ধৰ্ম্মচু্যত ও মহাদোষী হইলেও তুমি তাহারদের মনে কল্পিত ও অমূলক ও ক্ষতিজনক শান্তি জন্মইয়াছিল, তাহাতে শাদাই রাজার ব্যবস্থা লঞ্জন হষ্টল ও নরাত্মা নগরের বিনাশ হইবার আশঙ্কা হইল । তোমার উত্তরের মধ্যে কেবল এই, তুমি আপনি আপনার নাম স্বীকার কর না, কিন্তু তোমার সেই নাম বটে ই হার প্রমাণ হইল। আর তুমি পাড়াপ্রতিবাসিরদের মধ্যে মেলকারী বলিয়া আহস্কার করিতেছ। কিন্তু ধৰ্ম্মঘটিত যে শান্তি না হয়, তাহা মিথ্যা ও প্রতারণা ও সঙ্কটময়, এই কথা শাদাই রাজার সত্য স্ত্রে প্রকাশ আছে | তোমার কথাতে তোমার দোষ ন! খণ্ডাইয় বরণ২ আরো দৃঢ় হইয়াছে। কিন্তু ন্যায়মতে তোমার বিচার হইৰে । সাক্ষিরদিগকে ডাকি, তাহারা প্রভুর পক্ষে কি কহে শুনি " সদাচারী কহিল “সৰ্ব্বজ্ঞাতা তুমি ইহার কি জান কহ ।” সৰ্ব্বজ্ঞাত কহিল “মহাশয় নরাত্মার লোকেরা নানা পাপে ও দোষে আসক্ত ও নানা দুঃখেতে লিপ্ত হক্টলেও এই ব্যক্তি তাহারদের মনে শান্তি জন্মাইতে অনেক কালাবধি উদ্যোগ করিতেছে। আর মন স্থির থাকিবার কোন উপযুক্ত করূপ না থাকিলেও আমরা স্থিরমনা থাকিয় কাল যাপন করি, এই কথা আমার সাক্ষাতেই কহিয়াছে ”