পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"> b 8 ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । সদাচারী কছিল “ হে পঞ্চায়ত মহাশয়ের তোমরা প্রাণদণ্ডের উপযুক্ত অপরাধের বিচার করিতে আমারদের প্রভু মহারাজের পক্ষে মনোনীত হইয়াছ, আর বন্দিরদের বিচারের বৃত্তান্ত শুনিয়াছ, অতএব এই ক্ষণে কি বল উহার ঐ সকল দোষেতে দোষী হইয়াছে কি ন! l", ভক্তি কহিল “ দোষী।” তাহাতে সদাচারী কারারক্ষককে কহিল “ বন্দিরদিগকে লইয়া সাবধানে রাঙ্গ " এই সকল কার্ষ্য পূৰ্ব্বাহ্নে হইয়াছিল, ব্যবস্থামতে প্রাণদণ্ড হইবেক এই আজ্ঞ অপরাহে হইল। অতএব কারারক্ষক আজ্ঞা পাইলে তাহারদিগকে লইয়। কারাগারের অন্তরাগারে রাখিল ৷ পর দিন প্রাতঃকালে তাহারদের প্রাণদণ্ড হইবেক এই স্থির হইল । দণ্ড করিবার সময় ন হইতে ২ বন্দিরদের মধ্যে অবিশ্বাস নামে এক ব্যক্তি কোনক্রমে কারাগারহইতে পলাইয়। নরাত্মা নগরের বাহিরে গিয়া কোন গহ্বরে গুপ্তস্থানে লুকাইয়া রহিল, আর সে এইরূপ ভাবিয়াছিল “ লোকের আ|মারদের প্রতি এইরূপ ব্যবহার করিয়াছে, ভাল, আমি ওতে থাকিয় তাহারাদগকে দুঃখ দিবার সুযোগ পাইলেই ছাড়িৰ Fil l" ঐ ব্যক্তি পলাইয়াছে দেখিয়া, সংপুরুষ নামক কারারক্ষক অজ্ঞ, স্তু ভাবিত হইল, যেহেতুক কারাবদ্ধেরদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি অতি দুষ্ট । অতএব কারারক্ষক প্রথমে গিয়া নগরাধ্যক্ষ ও অধ্যাপক ও স্বেচ্ছাত্রলম্বিকে সেই কথা জানাইল। তাহারা তাহাকে খুজিতে আজ্ঞা করিল, কিন্তু নগরের কোন স্থানে তাহার সন্ধান পাইল না। কেৱল এই জানা গেল, সে কিঞ্চিৎকাল নগরের বাহিরে এদিগ ওদিগ করিয়া চলিয়া গেল, পলাইবার সময়ে কেহ২