পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৮৯

*。 や & ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । মধ্যে তাহারদের প্রাণদণ্ড হইয়া গিয়াছে । আট জনের কথা ৰলিলাম। আর এক জন আমি ছিলাম আমারও সেই দশা হইত কিন্তু কোন কৌশলে তাহারদের হাত ছাড়াইলাম।” দিয়াবল এই কথা শুনিয়া চীৎকার করিয়া হং করি{fদয়বিল ঐ কথা শু- য়া ঘোর গজনেতে গগণমণ্ডল ব্যাপ্ত নিয়1 গর্জন করে } করিয়৷ এই দিব্য কৰিল “ এক্ট কারণে অামি নরাত্মাকে দারুণ যন্ত্রণ ভোগাইব ।” পরে তাহার নরাত্মার অধিকার পুনরায় করিবার মহা মন্ত্রণা করিতে লাগিল । ইতিমধ্যে ঐ কয়েদিরদের প্রাণদণ্ড হইবার সময় হইলে নরাত্মার লোকেরাই তাহারদিগকে অতিগম্ভীর মনে ক্রুশের তলে আনিল (রোম ৮, ১৩ ৬১২-১৪) রাজার আজ্ঞা ছিল “ এই ব্যাপার নরাত্মারই লোক করিবে, তাহী করিলে, অামি যেমন নরাত্মাকে রক্ষা করিলাম তেমন লোকেরাও আ1মার কথা মানিতে চাহে ইহ দেথিয়া আমি তাহারদিগকে আশীৰ্ব্বাদ করিব । সরল ভাবের প্রমাণ পাইলে আমার সন্তোষ হয়। অতএব দিয়াৰলের এই লোকেরদিগকে নরাজ্বার লোকেরাই দণ্ড করুক।” পরে রাজার আজ্ঞামতে নগরের লোকের ঐ দুষ্টেরদের প্রাণদণ্ড করিল। কিন্তু তাহারদিগকে বধ করিবার জন্যে ক্রুশের নিকটে আনিলে তাহারা অত্যন্ত ক্লেশ দিল। ফলতঃ তাহারা নরাত্মাকে মনের সহিত সমপূর্ণ দ্বেষ করে ও মরিতেই হৰে বলিয় তাহারা ক্রুশের তলেই নরাত্মার উপর চড়াউ হইতে লাগিল ত:হাতে লোকের সৈন্যধ্যক্ষ ও সেনারদের স্থানে উপকার প্রার্থনা করিল। নগরের মধ্যে শাদাই রাজার প্রধান কার্য্যনিৰ্ব্বাহক ছিলেন। তিনিও নরক্সাকে বড় ভাল বালিতেন ও সেই সময়ে সেখানে ছিলেন। দিয়াবলের ঐ লোকেরা অবাধ্য হইলে নগরের লোকের সাহায্য প্রার্থন