পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬{ ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত একাদশ অধ্যায় । এই ভাল কৰ্ম্ম সাঙ্গ হইলে রাজকুমার গিয়া নরাত্মার লোকেররাজকুমার তাছার দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয় তাহারদিগকে দিগকে সাহস দিয়া সান্তনার কথা কহিয়৷ সাহস দিয়া কহিনুতন এক সেনাপতি লেন “এই ক্রিয়াতে আমি তোমারকরিলেন } দিগকে পরীক্ষা করিয়াছি, ও তোমরা আমাকে শ্রদ্ধা ও সয়ুম কর ও আমার ব্যবস্থা মান ইহার প্রমাণ পাইল'ম, ইহাতে তোমারদের কোন ক্ষতি হইবেক না, অামি তোমারদের এক জনকে অধ্যক্ষ করিব, তাহার অধীন সহস্র সৈন্য থাকিবেক । সেই ব্যক্তির দ্বারা নরাত্মার মঙ্গল হইবেক ।” অনন্তর রাজকুমার সেবক নামক এক ব্যক্তিকে কহিলেন “শীঘু গড়ের দ্বারে গিয়া প্রাপ্তজ্ঞানকে ডাকিয়া আন, সে বিশ্বাস নামক সৈনfাধ্যক্ষের সঙ্গে আছে ” সে গিয়া দেথিল সৈন্যেরদিগকে বিশ্বাস একত্র করিয়া যুদ্ধের শিক্ষা দিতেছে, প্রাপ্তজ্ঞান নিকটে দাড়াইয় তাহ দেখিতেছে। সেবক তাহার কাছে গিয়া কছিল, “ মহাশয় রাজকুমার আপনাকে ডাকিয়াছেন, শীঘু আইসুন।” তাহাতে প্রাপ্তজ্ঞান রাজার নিকটে আসিয়া প্রণাম করিল । ঐ প্রাপ্তজ্ঞান নরাত্মা জাত লোক । সকলের সঙ্গেই তাহার ভাল পরিচয় ছিল | সকলেই জানিত সে ব্যক্তি অতিশয় উদ্যোগী সাহসিক পরিণাম , দর্শী সুদৃশ্য সুৰক্ত ও সূৰ্ব্ব বিষয়ে কৃতকার্ষ্য। অতএব রাজাও তাহীকে ভাল বাসিয়া সৈন্যাধ্যক্ষ পদে নিযুক্ত করিতে চাহেন দেখিয়া নগরের লোকের অত্যন্ত