পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। > や> আনন্দ পাইয়া ইমানুএলের সমূথে হাটু পাতিয়া কহিতে লাগিল “রাজকুমার চিরজীবী হউন ।” প্রাপ্তজ্ঞানকে রাজকুমার কহিলেন “ আমার নরাত্মা নগরের মধ্যে তোমাকে গুরুতর ও সম্ভান্ত পদ দিতে মনস্থ করিয়াছি " তাহাতে প্রাপ্তজ্ঞান প্রণাম করিয়া তাহাকে ভজন করিল। ইম্মানুএল আরো কহিলেন “ তোমাকে আমার অতি প্রিয় নগরের মধ্যে সহস্ৰ সৈন্যের অধ্যক্ষ করিব।" সেনাপতি কহিল " রাজা চিরজীবী হউন।" পরে যুবরাজ প্রধান কার্য্যনিৰ্ব্বাহককে কহিলেন “ এই প্রাপ্তজ্ঞানকে সহস্র সেনাপতি পদে নিযুক্ত করিলাম, এই মর্মের এক নিয়োগ পত্র লিথিয়া আনি, তাহাতে মোহর করিয়া দিব।” ঐ পত্র অনি গেলে ইমানুএল তাহাতে মোহ করিয়া সেবক দ্বারা ঐ সেনাপতির নিকটে পাঠাষ্টলেন । নিয়োগপত্র পাইলে পর সেনাপতি নূতন সৈন্য করিবার নিমিত্তে তুরী বাজাইল, তাহাতে অনেক লোক অতিত্বরায় তাহার নিকটে আইল । নগরের প্রধানং লোকেরা আপনং পুত্রদিগকে সৈন্য হইবার নিমিত্তে পাঠাইল। এই প্রকারে নরাত্মার মঙ্গলের নিমিত্তে প্রাপ্তজ্ঞান ইমুৰুএলের অধীন কৰ্ম্মকারক হইল। তাহার অধীনে কতক সেনার অধ্যক্ষ কৰ্ম্মপটু নামক এক জন ছিল। তাহার পতাকাধারি কনিষ্ঠ দেন। পতির নাম স্মৃতি। তাহার অধীন অন্য সেনাপতিসকলের নাম লিখিবার প্রয়োজন নাই। নরাত্মা নগরের জন্যে তাহার পতাকা শুক্লবৰ্ণ ও তাছাতে মৃত দি~হ ও ভলুক চিত্রিত। পরে রাজকুমার রাজবাটীতে ফিরিয়া গেলেন। অনন্তর তিনি পরম ৰাধিত নরাত্মা নগরের প্রতি যে য়েছ ও মনোযোগ ও দয়া প্রকাশ করলেন তাহার নিমিত্তে র্তাহাকে ধন্যবাদ করিতে নগরাধ্যক্ষ ও লেখক ও স্বেচ্ছব লম্বা নি も