পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

У a e ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । কটে গেল। কিঞ্চিৎকাল ইষ্টালাপাদি করিয়া তাহারা ফিরিয়া গেল । অনন্তর ইম্মনুএল আপন ইচ্ছামতে এক দিবস নিরূপণ করিয়া কহিলেন “অমুক দিবসে এই নগরের পুরাতন সনদসকল উঠাইয়া নূতন সনদ দিব, তাহাতে তোমারদের কৰ্ত্তৰ। কৰ্ম্ম পূৰ্ব্বহইতে সহজ হইবেক ।” পরে তিনি পুরাতন সনদ দেখিয়া ত্যাগ করিয়া কহিলেন “ যাহ। পুরাতন ও জীর্ণ তাহার লুপ্ত হইবার সময় হইয়াছে।" (ইব্রী । ৮৷১৩) আরো কহিলেন “ আমি অতি উত্তম নূতন সনদ দিব। তাহার সার এই ; “ শান্তির রাজ আমি ইম্মনুএল নরাত্মার প্রতি অত্যন্ত স্নেহ নুতন সনন্দের করিয়া পিতার নামেতে ও আপনার দয়াসার কথ1] তে প্রিয় নরাত্মা নগরজাত লোকদিগকে এইং অনুগ্রহ ও ক্ষমতা দিলাম । প্রথম। তাহার। আমার ও পিতার ও তাহারদের প্রতিবাসিরদের ও আপনারদের যে সকল ক্ষতি ও হি৭১লা ও দোষ করিয়াছে তাহ সমূদয়ই অমনি সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করিলাম। (झेडी । !” । ११ ) দ্বিতীয়। তাহারদের চিরকালের আনন্দ ও শান্তির জন্যে আমি তাহারদিগকে ধর্মব্যবস্থা ও मूठन निम्नम्न ७ ठाशत्रु যাহা লেখা আছে তাহ সমস্তু দিলাম। (২ পিত। ১৪ । ९ कहि ।। ७|| ४l) তৃতীয়। পিতার ও আমার অন্তঃকরণে যেং গুণ ও ধৰ্ম্মস্বভাব আছে তাহার অন্২শ তাহারদিগকে দান করিলাম । যোহন ১॥১৬ ) চতুর্থ। পৃথিবীর সকল বস্তু তাহারদের মঙ্গলের জন্যে বি. নামূল্যে প্রদান করিলাম। (১ করি। ৩। ২২, ২৩) পিতার সন্তুম ও আমার গৌরব ও তাহারদের নিজ শান্তি যাহাতে