পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

› ጫ8 ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। হাঙ্কে শ্রদ্ধ করা ও জয় করা ভোয়ারদের কৰ্ত্তব্য। আর সাৰধান কুকৰ্ম্ম করিয়া তাছাকে দুঃখ দিও না। “ তিনি যে কথাকছেন সেই কথার তেজ ও বল প্রকাশ করিতে পারেন ও সেই কথা তোমারদের মনে বসাইতে পারেন । (১ থিষ । ১ll ৫,৬ ) তিনি তোমারদের কএক জনকে আচার্ষ্য ও ভবিষ্যদ্বক্ত করিতে পারেন। (প্রেরিত ২১॥১১। যিহ ২৪ পদ । ইফি ৷ ৬ ৷৷ ১৮ । রোম । ৮ ৷৷ ১৬। প্রকা ৷ ২ ৷৷ ১৭ ৷ ইফি | 8 || ৩e ) উাছার শিক্ষা মতে তোমরা অামার ও পিতার নিকটে আপনারদের নিবেদন প্রস্তুত করিব । ঠাহার পরামর্শ না লইয়া ও ভঁাহার অনুমতি ন হইলে কোন দুব্য নরাত্মার নগরে কিম্ব গড়ে আনিতে দিব না। দিলে ঐ অতি সাধুর দুঃখ ও ক্রোধ জন্মিতে পারে। “ অতএব সাবধান ঐ উপদেশকের ক্রোধ জন্মাইও মা । তিনি ক্রোধ করিলে তোমারদের সঙ্গে যুদ্ধ করিৰেন। তিনি একবার তোমারদের বিপক্ষ হইয় যুদ্ধ করিলে তোমারদের যত দুঃখ হইৰে তত স্বর্গের লক্ষ দূত তোমারদের শক্ৰ হইলে ও হয় না । " “কিন্তু তাহার কথা মানিয়া যদি তাছাকে ভক্তিকর ও উহার শিক্ষাতে মনোযোগী হইয় তাহার সঙ্গে আলাপ করিতে যতন কর, তৰে তোমরা দেথিৰ সৰ্ব্ব জগতের অধিকার পাইলে যত মঙ্গল তাহাহইতে তোমারদের দশগুণ মঙ্গল হইবে। তিনি পিতার স্নেহেতে তোমারদের অন্তঃকরণ পূর্ণ করিবেন, তাহাতে জরাত্মা অন্য সকল লোকহইতে বুদ্ধিম হইয়া ৰহু মঙ্গল পাইবে।” - , , , অপর আঞ্জোম্বায় যে জন লেখক ছিল সেই সদসম্বোধকে ডাকিয়া ইক্ষঞ্জল কহিলেন “ ভূমি নরাত্মার বিধি ব্যৱস্থা ও কর্তৃত্ব করিঞ্জর নিয়ম ভালমতে জান, ও তোমার কথা কছি"ঙ্গল ক্ষমতা আছে, স°১লারের ও ঘরের কৰ্ম্ম ধরিয়া