পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ১৭৭ হইলে আমি তোমারদিগকে পরলোকে অন্য বাসস্থান দি ৰ । সদসদ্বোধকে যে সকল সুনীতিপ্রভৃতি কর্মের শিক্ষা দিতে অনুমতি করিলাম, তাহার কোন কৰ্ম্মেতে তোমারদের সেই পরকালের সুখ হইবে, এমত কোন ৰিশ্বাস ও ভরসা করিও না। প্রধান কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহকের শিক্ষাই তোমারদের আশা ভরসার মূল | সদসম্বোধ যে শিক্ষা দেয় তাহাতে সে আপনিও জীবন পাইতে পারিবে না, তাহারও সমস্ত প্রত্যাশার মূল প্রধান কার্য্যনিৰ্ব্বাহকের শিক্ষা । ঐ কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহক যাহা প্রকাশ না করেন এমত কোন কথার শিক্ষা সদসদ্বোধ দিবে ন}, আপনিও গ্রহণ করিবে না, তাহাতে অতিশয় সাবধান থাকিবে ।’ - এই প্রকারে সকল নিয়ম করিয়া রাজকুমার যে সম্ভান্ত সেনাপতিরদিগকে পিতার বাটহইতে পাঠাইয়াছিলেন ও সঙ্গে আনিয়াছিলেন র্তাহারদের প্রতি লোকেরদের যেরূপ আচরণ করিতে হয় তাহারও এই উপদেশ দিলেন। “ এই সেনাপতির নরাত্মা নগর ভালবাসে, আর নগর রক্ষায় নিমিত্তে ইহারাও অতি উপযুক্ত, ও শাদাই রাজার পক্ষে যুদ্ধ করিতে অতিৰিশ্বস্তু, এই প্রযুক্ত অনেক লোকের মধ্যহইতে ইহারা মনোনীত হইয়াছে। অতএব হে মঙ্গলপ্রাপ্ত নরাত্মা তোমরা তাহারদের ও সৈন্যেরদের দুঃখ যাহাতে জন্মে এমন কৰ্ম্ম করিও না। পুনৰ্ব্বার কহি তাহারদিগকে দুঃখ দিও না। রাজশক্ররদের ও নরাত্মার রিপক্ষ লোকেরদের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে হইলে তাহর। সি•২হতুল্য সাহসিক ও নির্ভয় বটে, কিন্তু নগরের লোকেরা তাহারদিগকে তুচ্ছ করিলে তাহার নতমম্ভক হইয়া দুৰ্ব্বল ও সাহসহীন হইবেক । অতএব আমার সাহসিক সৈন্যাধ্যক্ষ ও বীরতুল্য যোদ্ধারদের প্রতি কোন অ-শে য়েহের নূ্যনত প্রকাশ না করিয়া প্রণয় প্রতিপালন উপকারাদি করিয়! তহারদিগকে অতিপ্লিয়ের ন্যায় হৃদয়ে স্থান দিও। তাছাতে তো