পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छै:- दै. ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । পরে আপন সেবকদিগকে আজ্ঞা করিলেন, “ আমি যে পূণ্যরূপ বস্ত্র । সকল গুডুৰৰ্ণ চকচকিয় ৰন্ধ্র আপন নরাত্মার নিমিত্তে প্রস্তুত করিয়া রাখিয়ছি তাহ ভাণ্ডারহইতে আন ।” তাহাতে চাকরেরা সেই শুভুবর্ণ বস্ত্ৰ আনিয়া লোকেরদের সম্মুখে রাখিল। রাজা আজ্ঞা করিলেন “ এই সকল লইয়া পর। “তাহাতে সকলে ঐ সূক্ষ্ম শুক্ল বস্ত্র পরিয়া সুশোভিত হইল। (প্রকা। ১১ ॥ ৮ ) পরে রাজকুমার কহিলেন “ দেখ এই বন্ত্রেতে তোমারদিগকে আমার লোক বলিয়া চেন যাইবে । আমার সকল সেবককেই আমি এইরূপ বস্ত্র দিই। আর এই বস্ত্র না পরিলে কেহই আমার দর্শন পাইবে না । অতএর আমিই দিলাম বলিয়া, ও তোমরা আমার লোক এই কথা জগতের সৰ্ব্বলোক জানিতে পায় এই নিমিত্তে, এই বস্ত্র নিত্য পরিতে থাক।” তাহা পরিলে পর নরাত্মার যে তেজঃপ্রকাশ হইল তাহার কি বলিব। ঐ বস্ত্র সূর্ষের ন্যায় তেজস্কর, চন্দ্রের ন্যায় সুন্দর, ও ধ্বজাবিশিষ্ট সেনার ন্যায় ভয়ঙ্কর হইল । অনন্তর রাজ কহিলেন “ দেখ জগতের মধ্যে অন্য কোন রাজা কি বাদশাহ কিম্ব পরাক্রান্ত প্রভু আপন সেবকদিগকে এমন বস্ত্র দেন না । অতএব তোমরা যে আমার তাহ বস্ত্ৰেতেই জান যাইবে । “ এখন সেই বস্ত্রের কিছু কথা তোমারদিগকে সতর্ক করিবার জন্যে কহি । মন দিয়! শুন । { “ প্রথম । তাহ প্রতিদিন পর । কোন সময়ে না পরিলে পাছে কেহ তোমারদিগকে দেখিয়া বোধ করে তোমরা আমার লোক নও । । “ দ্বিতীয়। ঐ বস্ত্র নিত্য পরিষ্কার রাখ। তাহাতে কলঙ্ক লাগিলে আমার অনাদর হয়। (উপ | ১ ॥ ৮ । প্রকা ৷ ৩ ৷ ९ !)