পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*ᏱᎭ 8 ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । এই প্রকারে নগরের সুধার স্থাপন করিলে পর তিনি স্বহস্তের বস্তুতে মহানন্দিত হন ও অতি প্রসিদ্ধ উন্নত নরাত্মার যে মঙ্গল করিয়াছেন তাহাতে সন্তুষ্ট হন ইহার প্রমাণ কারবার জন্যে গড়ের মূর্চার উপরে আপনার পতাকা উড়াইতে আজ্ঞা করিলেন । তাহার পর লোকেরদের সঙ্গে বারস্থার সাক্ষাৎ করিতেন। প্রতিদিন নরাত্মার প্রাচীনেরা হয় রাজবাটীতে তাহার নিকটে যাইত, না হয় তিনি তাহারদের কাছে যাইতেন । র্তাহার একত্ৰ ভুমণ করিয়া নরাত্মার নিমিত্তে তিনি যে সকল কৰ্ম্ম করিয়াছেন ও যাহা করিবেন তাহার কথোপকথন করিত । নগরাধক্ষের ও স্বেচ্ছাবলম্বির ও অতি সরল ধর্মোপদেশক সদসদ্বোধের ও লেখকের সঙ্গে তিনি বারম্বার লেক্টরূপে করিতেন । আরো নরাত্মা নগরের সকল লোকের নিকটে রাজপুত্র যে দয়া ও স্নেহ কথা কহিতেন ও শিষ্টভাবে ও কোমলরূপে আচরণ করিতেন তাহার কি কহিব | পথে কি বাগানে কি অন্য যে কোন স্থানে দরিদ্রদিগকে দেখিতেন । অবশ্য তাহারদিগকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া চুম্বনও করিতেন। কেহ পীড়িত হইলে তাহাকে সপশ করিয়া সুস্থ করিতেন। সেনাপতিরদের সঙ্গে তিনি দিনে ২ কথন ২ ঘণ্টায় ২ সাক্ষাৎ করিয়া মিষ্ট কথা কহিয় তাহারদিগকে অশ্বাস দিতেন । ফলতঃ র্তাহার হাস্যৰদন দেখিলেই তাহারদের যে পৰ্য্যন্ত সাহস ও উদ্যোগ ও বল বৃদ্ধি হইত সেপৰ্য্যন্ত কোন প্রকারান্তরে হইতে পারিতমা । যুবরাজ তাহারদের নিমিত্তে ভোজও প্রস্তুত করাইতেন ও নিত্য তাহারদের সহিত থাকিতেন। প্রায় প্রতিসপ্তাহে তাহারদের সঙ্গে ভোজন করিতেন। (১ করি। ৫। ৮ ) পূৰ্ব্বে এক ভোজের কথা লিথিয়াছিলাম। কিন্তু তদ্রুপ ভোজ বারম্বার" হইতে লাগিল। প্রতিদিনই উৎসব। পরে আপনং ঘরে যাই