পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

સામૂc૭૬ માં હાજી כי "ל ל যোদ্ধার ও জুরীবাদকের ও গায়ক গায়িকার আসিয়াছিল তাহারা চতুঃপাশ্বে দাড়াইয় তাহারদের সেৰা করিতেছে দেখিলে কাহার আশ্চর্য্য বোধ না হয় । তৎকালে নরাত্মায় সমপূর্ণ আনন্দ ছইল, তাহারদের জলাশয় মিষ্ট দ্রাক্ষারলে পূৰ্ণ । আহারের জন্যে অত্যুত্তম শস্য। পান করিৰার জন্যে শৈল পৰ্ব্বতহইতে ক্ষরিত দুগ্ধ ও মধু। তাহাতে লোকেরা কহিল “র্তাহার কি আশ্চর্য দয়, তাছার দৃষ্টিঙে যদৰধি সুদৃশ্য হইলাম তদৰধি কিপর্যন্ত সম্ভান্ত না হইয়াছি।" যুবরাজ আর এক জনকে নগরের কর্তা করিলেন। সে অতি ভদু লোক ত হার নাম ঈশ্বরীয় শান্তি (কোল ৷ ৩ ৷ ১৫ ) স্বেচ্ছাৱলম্বি ও নগরাধ্যক্ষ ও লেখক ও ধর্মোপদেশক ও মন ও নগরজাত সকল লোককে তাহার অধীন করা গেল । সে নগরজাত লোক নহে কিন্তু ইমানুএলের সঙ্গে রাজবাটী হইতে আসিয়াছিল। বিশ্বাস ও সদাশ নামক দুই সেনাপ তির সুপরিচিত । কেহ কহে তাহার এক ব^শহ । আমিও এমত ৰোধ করি। (রোম । ১৫ ॥ ১৩ ) সেই জন বিশেষরূপে গড়ের অধ্যক্ষ ছিল । আর বিশ্বাস তাহার সহকারা । আমি বিশেষ সন্ধান লইয়া দেখিলাম যত দিন নরাত্মার সকল কাৰ্য্য এই অতি সুশীল লোকের আজ্ঞামতে চলিয়াছিল তত দিন পরম মঙ্গল হইল, যেহেতুক নগরে কোন প্রকার বিবাদ কি বিরোধ কি অনর্থক চচ্চ হইত না । পরস্পর সকলের সমপূর্ণ বিশ্বাস । প্রত্যেক ব্যক্তি আপন কৰ্ম্মে মনোযোগী। ধনবান লোকের লেনাপতির সৈন্যের সকলই সুধারামতে আচরণ করিত। স্ত্রী,বালকাদি আপনং কৰ্ম্ম আনন্দপূৰ্ব্বক করিক্ত স্বকালাগুধি সন্ধ্যাপৰ্য্যন্ত তাহারা গান করিতে ২ কৰ্ম্ম করিত। এই প্রকারে নগরের সমস্ত পল্লাতে আনন্দ ও ঐক্য ভাৰ ও স্বাস্থ্য ও শান্তি ছিল। গ্রীষ্মকালে এইরূপ ভাৰ ছিল ।