পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । * :) কিন্তু ইহার মধ্যে যে পক্ষ দুৰ্ব্বল জানিত সেই পক্ষ ত্যাগ করিয়া অন্য পক্ষের সপক্ষ হইত। r - মহাশাদাই রাজা ও তাহার পুত্র ইমানুএল যে সময়ে নরাআর অধিকার করিতে আইলেন তৎকালে এই কপটনিব্বিষু নগরে ছিল। সে লোকেয়দিগকে রাজার সৈন্যেরদের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে অত্যন্ত সাহস দিত। পরে মহামহিম ঠমুনুএল যুবরাজ এই মহানগর জয় করিয়া অধিকার করিয়াছেন ও দিয়াৰল ভুষ্ট হইয়া অভ্যন্ত অপমানেতে গড়হইতে তাড়িত হইয়াছে, ও নরাত্মা নগর অধিক সেনাপতি ও সৈন্য ও যুদ্ধান্ত্র প্রভৃতি সামগ্রীতে পরিপূর্ণ হইয়াছে দেখিয়া, সেই ৰ্যক্তিগু:কাপটা করিয়া যেমন দিয়াৰলের সপক্ষে রাজকুমারের বিরুদ্ধে যজ্ঞ করিত তেমনি ফিরিয়া রাজকুমারের সপক্ষে দিয়াৰলের ৰিপক্ষতা করিবার ৰেশ দেখাইতে লাগিল। আরো ইমানুএলের ভারের যৎকিঞ্চিৎ জ্ঞান পাইয়া সে গৰ্ব্বী হইয়া নগরের লোকেরদের নিকটে গিয়া তাহারদের সঙ্গে নানা মতের কথা কহিতে লাগিল। নরাত্মার অধিক শক্তি সামর্থ্য বৃদ্ধি হইয়াছে জানিয়া সে মনেং ভাৰিল “ ইহারদের সামর্থ্য ও গৌরবের প্রশ^ল করিলে ইহারা মহা হৃষ্ট হইয় উন্মত্ত প্রায় হইবে তাহাতে স্বচ্ছদে তাহারদিগকে ফঁাদে ফেলিব।" অতএব প্রথমে নরাত্মার সামর্থ ও শক্তির প্রশ^স করিয়া কছিত “ এইক্ষণে এই নগর কে জয় করিতে পারে।” পরে সেনাপতিরদের ও তাহারদের কিয়ার ও ভিত্তিভেদক যন্ত্রের প্রশ^স করিতে লাগিল। পরে মুচ্চার ও দুর্গের কথা কহিত। শেষে “রাজাই কহিয়াছেন নরাত্মা চিরকাল আনন্দ ভোগ করিবে” এইং প্রকার কথা কছিয়া লোকদিগকে ভুলাইতে লাগিল। আর কএক জন এই সকল কথা শুনিয়া সন্তুষ্ট হইয়াছে দেখিয়া ঐ ব্যক্তি পথেং ঘরেং সকল লোককে তদ্রুপ কহিতে থাকিত। তাছাতে অনেক লোক