পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>>* ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । চার করিতেছে তাহাতে মহা সঙ্কটের সম্ভাবন, এই কথা তাহারদিগকে বুঝাইবার উপায় করিলেন ও তাহারদিগকে চেতাইবার নিমিত্তে প্রধান কার্ষ্যনিৰ্ব্বাহককে পাঠাইলেন , তিনি দুইবার তাহারদের নিকটে গিয়া দেখিলেন, লোকের কপট নিৰ্ব্বিঘুের ঘরে বলিয়া ভোজন করিতেছে ও আপনারদের মঙ্গলের কোন পরামর্শ গ্রাহ্য করিতে চাহে ন! আত এব তিনি দুঃথিত হইয়া চলিয়া গেলেন। পরে এই কথা ইমুনুএলকে জানাইলে তিনিও দুঃথিত হইয়া পিতার ঘরে ফিরিয়া গেলেন । তিনি এইরূপে গেলেন । ১ । মরাত্মায় থাকিয়াও তিনি গোপনে থাকিতেন । লেঃকে পদের সঙ্গে প্রায় সাক্ষাৎ করিতেন না । ২। কদাচিৎ তাহারদের সঙ্গে কথা কহিলেও তিনি পুৰ্ব্ব বঙ্গ প্রণয় ভাবে কহিতেন না । ৩ । পূৰ্ব্ববৎ আপন ভোজসিনহইতে সুখাদ্য দ্রব্য তাহারদের নিকটে পাঠাইতেন না । ৪ । তাহারা কদাচিৎ তাহার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতে আইলে তিনি পূৰ্ব্বে যেমন অতি স্তুরায় বাহিরে গিয় তাহারদের সঙ্গে কথা কহিতেন তেমন করিতেন না । পূৰ্ব্বে তাহারদিগকে আসিতে দেথিয় তিনি দৌড়িয়া তাহারদিগকে আলিজন করিয়া আনিতেন, এইক্ষণে তাহার একবার দুইবার ঘা ৷ মারিলেও তিনি মনোযোগ করিয়া ত্বরায় দ্বার খুলিতেন না। র্তাহার অভিপ্রায় এই, এইমত করিলে পর কি জানি নরাস্বার লোক দুঃথিত হইয়া আমার প্রতি ফিরে । হায়ং তাস্থায় বিবেচনা করিল না, প্তাহার পথ জানিল না, তাহারা কিছু বিবেচনা করিল না। ইক্ষানুএল সেইরূপ করিলেও তাস্থার দুঃথিত হইল না। যে মঙ্গল পাইয়াছিল তাহ মনে করিয়। কিছু চেতনা পাইল না। (যিহি । ১১ । ২১ ) অতএব