পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ১১৫ সম্প্রতি দেখিয়াছে। কত দিনঅৰধি তাহার কথা শুন নাই ও তাহার স্থানে আহারের দ্রব্য পাও নাই। এইক্ষণে তোমরা এই দিয়াৰলের লোকের সঙ্গে ভোজন পান কর বটে। এ তোমারদের রাজা নয়। অতএব কহি স্তন ! তোমরা মনোযোগ মতে যদি কৰ্ম্ম করিত তৰে বাহিরের শক্রয়াও তোমারদিগকে গ্রাস করিতে পারিত না । কিন্তু রাজার বিপরীতে দোষ হইয়াছে ইহাতে ভিতরের অর্থাৎ নগর বাসি শত্রুদিগকেও দমন করিতে পারিলা না । - -- - কপটনিৰ্ব্বিষু কহিল “ ধিক তোমায়ে, ঈশ্বরীয় ভয়, ধিক তোমারে । কখন কি ভয় ছাড়িব না । তুমি চড়ই পাকীর লাথিতে নষ্ট হইবার ভয় কর না কি ! তোমার ক্ষতি কে করিয়াছে। দেখ আমি তোমার সপক্ষ। তুমি সন্দেহ কর, আমি সন্দেছ করি ন! এই মাত্র বিশেষ । আর এই কি দুঃখ করিবার সময় । ভোজন করা আনন্দের কার্ষ্য। অতএব তুমি এমন সময়ে কেন ক্রুদ্ধ হইয়া বিষাদ জন্মাইবার কথা কহিয়া আপনারই লজ্জ অামারদেরও দুঃখ জন্মাইতেছ। এই সময়ে ভোজন পান করিয়া আনন্দ না কর কেন।” : ঈশ্বরীয় ভয় পুনশ্চ কহিল “দুঃখ করা উচিত। কেননা ইমুনুএল নরাত্মা ছাড়িয়া গিয়াছেন। অারৰার কহি তিনি গিয়াছেন, তুমিই র্তাহাকে তাড়াইয়া দিয়াছ। মরাত্মার প্রধানং লোকেরদিগকে কিছু না কহিয়া গিয়াছেন। ইহ যদি তাহার ক্রোধের প্রমাণ না হয়, তবে আমি ধর্ম ব্যৱস্থা জানি না । “ হে কুলীনেরা ও প্রধান লোক সকল তোমারদেরই নিকটে কহি। তোমরা ক্রমেং ভঁহিকে ত্যাগ করিয়াছ, তাহাতে তিনি চলিয়া গিয়াছেন। তাহাও হঠাৎ যান নাই কিন্তু থাকিয়াং ! তাহার অভিপ্রায় এই, কি জানি তোমরা খেদ করিয়া নমু হইয় তাহার কাছে ফিরিয়া যাও। কিন্তু কেহ