পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তাপ্ত। 'ఎఎ না, শেষে ইম্মনুএল তৎপ্রযুক্ত দেশ ছাড়িয়া গিয়াছেন । এষ্ট সকল দোষের বুকী নরাত্মার কুলীন ও প্রধানং লোকেরদের উপরেও আছে " উপদেশকের এই সকল কথা শুনিয়া তা হারাও অত্যন্ত অস্থির হইল । এমন সময়ে নরাত্মার মধ্যে পীড়ার অতিশয় প্রাদুর্ভাব হইভাৱি পীড়1] তে লাগিল, প্রায় সকল লোকই রোগী হইল । তাহাতে সৈন্যাধ্যক্ষেরা ও সেনারা অনেক কালপর্য্যন্ত অতিশয় দুৰ্ব্বল হইল | সেই সময়ে যদি নগরের উপর শত্রুর আক্রমণ করিত, তবে কি নগরের লোক কি সেনাপতিরা কেহ কিছুই করিতে পারিত না । (প্রকা। ৩।২।) নরাত্মার পথে ঘাটে পড়াতে বিবর্ণ মুখ ও দুৰ্ব্বল হাত ও কম্নবান হাট ও অস্থির পা দেখা গেল। এক দিগে কোকানি অন্য দিগে দীর্ঘ নিশ্বাস আর এক স্থানে মৃচ্ছাপন্ন লোক। এই প্রকার সৰ্ব্বত্র । আরো ইমুনুএল যে বস্ত্ৰ দিয়াছিলেন তাহার কতক এক ২ ভাগ ফাড় আর কতক ছিড়িয়া রহিল, সকলই অতি কদৰ্য্য । কতক জনের বস্ত্র এমন ঝিলমিলে হইল যে র্কাটার গাছ লাগিলে একেবারে ছিড়িয়া যায়। 緣 এই প্রকারে কতক কাল গেলে দ্বিতীয় উপদেশক কহিল “ আমারদের এক দিবস উপবাস করিয়া নমুঅন্তঃকরণে শাদাই রাজা ও র্তাহার পুত্রের নিকটে পাপ স্বাকার করা উচিত।” আর বিনেরেগশ সেনাপতির কাছে প্রার্থনা করিল তুমি সেই দিনে লোকেরদিগকে উপদেশ কর।” তিনি সম্মত হইয় নিদিষ্ট দিবসে এই কথা ধরিয়া উপদেশ করিলেন যথা “ কেন মথ্য স্থান যোড়া করিয়া থাকে। কাটিয়া ফেল।” (লুক ১৩ ৭) উত্তমরূপেও উপদেশ করিলেন । বিশেষতঃ এই কথা কহিলেন । প্রথমে ঐ কথা কহিবার কারণ অর্থাৎ ভূম্বর বৃক্ষ নিস্কুল এই হেতুক। দ্বিতীয় দণ্ডের