পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రి . ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । জানাইল । সকলই চীৎকার ও ক্ৰন্দন ও বিলাপ করিতে ২ মাথায় ভস্ম ও ধুলা মাথিয় ও গায়ে চট দিয়া চেচাইতেং নগরের সমস্তু পল্লীতে বেড়াইতে লাগিল । নগরের অন্য২ লোকেরাও তাহ দেখিয়া ক্ৰন্দন ও বিলাপ করিতে লাগিল। অতএব নরাত্মার পক্ষে সেই দিন অনুযোগের ও দুঃখের ও অত্যন্ত শোকের দিন হইল । এই প্রকারে কতক কাল গেলে তাহারা কিঞ্চিৎ সচেতন হইয়া অধিক কি করিতে হয় ইহার পরামর্শ করিতে সভা করিল। অতএব তাহারা পুনরায় ঈশ্বরীয়ভয়ের স্থানে পরামর্শ প্রার্থনা করিলে সে কহিল “ তোমরা যাহা করিয়াছ তভিন্ন উপায় নাই । রাজবাটীতে তোমারদের প্রার্থনা গ্রাহ্য হয় নাই বলিয়া নিরাশ হইও না । পুনঃং অনুযোগ হইলেও কিম্ব কোন উত্তর না পাইলেও নিরাশ হইও না । যেহেতুক শুদাই রাজার অনন্ত দয়া । তিনি লোকেরদের প্রতি এই প্রকার করিয়া থাকেন । অনেক কাল প্রার্থনার উত্তর না দিয়াও থাকেন। র্তাহার উপযুক্ত সময়ের অপেক্ষা করা দুঃথি লোকেরদের উচিত।” (গীত ২৫।৩। ২৭॥১৪ ৩৭ ॥৭। ৬২৫ বিল। ৩। ২৬ । হোশ ১২। ৬) এই কথাতে তাহার সাহস পাইয় পুনঃ২ লোক পাঠাইল, দিনেং ঘণ্টায়ং দূতের নরাত্মার ক্ষম পাইবার ও রাজকুমারের ফিরিয়া আসিবার প্রার্থন পত্র লইয়া পথে যাইতেছে ও ফিরিয়া আলিতেছে । এই প্রকারে সেই শীতকাল গেল । (পরমগীত ২ ১১। যিরি } ৩ । ১২,২৪ ) পূৰ্ব্বে লিথিয়াছি ইমানুএল নরাত্মা নগর অধিকার করিলে পর নূতন নিয়ম করিলেও দিয়াবলের অনেক লোক নগরের কোন গুপ্ত স্থানে লুকাইয় থাকিল। দিয়াৰল যখন নগরে আক্রমণ করিল তখন ইহারদের কএক জন তাহার সঙ্গে আ1সিয়াছিল, পরে কেহং নগরের কোনং স্ত্রীলোককে বিৰাহ