পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९ ०७ ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । এই নগর আপনকার হাতে সমর্পণ করিবার জন্যে সাধ্যমতে উদ্যোগ করি ইহাতে ক্রটি করিব না। যদি উপযুক্ত না হয়, তবে আমারদের যাহা করিতে হয় তাহ স°২ক্ষেপে জানাইৰেন, আমরা ধন প্রাণ সৰ্ব্বস্ব পণ করিয়া আপনকার পরামর্শমতে কার্য্য করিৰ । “ অপকার এখনও বর্তমান আছে, ও এই সুন্দর নগরে বাস করিতেছে। তাহার ঘরে সভা করিয়া পরামর্শমতে পত্র লিখিলাম, তাহাতে স্বাক্ষরও করিলাম। ইতি তা- অমুক।” ধৰ্ম্মনিদক এই পত্র লক্টয়া গেল। সে নব্লকদ্বার পর্বতে উপস্থিত হইলে দ্বারে ঘা দিল । তাহাতে সৰ্ব্বিরস নামক দ্বারী ঐ দ্বার গুলিলে ধর্মনিন্দক তাহার হাতে পত্র দিল । সে পত্র লইয়া প্রভু দিয়াৰলের নিকটে গিয়া কছিল “ হে প্রভো, নরাস্থাতে আমারদের বিশ্বস্তু যে বন্ধুর থাকে তাহারদের এই সম্বাদপত্র আসিয়াছে।” তাহাতে নরাত্মার সম্বাদ শুনিবার ন্যে বালজিবুব ও লুসি ফর ও আপলিয়োন দুরাত্মারা একত্র হইলে পত্র পাঠ কর। গেল। সর্বিরম নিকটে দাড়াইল। পত্র পাঠ হইলে পর ও গভীর স্থলের সর্বত্রে সম্বাদ প্রকাশ হইলে অতিশীয়ু মরারদের ঘণ্টা বাঞ্জাইবার আজ্ঞা হইল। ঘণ্টা বাজিল, ও নরাত্মার সৰ্ব্বনাশ হইতে পারে বলিয়া সকলেই আনন্দ করিতে লাগিল । “ নরাত্মা আমারদের সঙ্গে বাস করিবে, নরাত্মার নিমিত্তে স্থান কর” ঘণ্টার ধ্বনির এই অর্থ বোধ হইল। এই ভয়ঙ্কর কৰ্ম্ম করিলে পর নরাত্মাতে আপনারদের বন্ধুরদিগকে যে উত্তর দিতে হইবে ইহার পরামর্শ তাছার করিতে লাগিল । কোনং লোকের একরূপ, অন্য লোকের অন্যরূপ পরামর্শ শেষে অতিত্বরার কৰ্ম্ম বলিয়া তাহারা দিয়াৰলের উপর ভার দিল যেহেতুক সে ঐ স্থানের প্রত্নত