পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ०९ e) দক কহিল “সকলেই ভাল আছে, তাহারদের দুর্দশ বুঝিয়া ভাল বটে। আরো তোমারদের পত্র পাঠ করিয়া তাহার মহাহৃষ্ট হইয়া ঘণ্ট ৰাজাইল । এই পত্র পড়িয়া অবশ্য তাহা জানিবা ।" পত্র পাঠ করিলে পর, দিয়াবল তাহারদিগকে অ|শ্বাস দিতেছে দেথিয়া, নরাত্মার নাশ করিবার কল্পনা কি প্রকারে সিদ্ধ হইতে পারে ইহার পুনরায় মন্ত্রণা করিতে লাগিল। প্রথমে এই স্থির ‘করিল, নরাত্মা আমারদের কল্পনা কানরূপে না জানে। পরে কি করিলে নরাত্মার নাশ কfরতে পারিব ইহার বিচার হইলে, একের একমত অনোর অন্য মত হইল। শেষে প্রবঞ্চনা কহিল “ হে দিয়াৰলের প্রকৃত বন্ধুগণ, প্রভুর ও গভীরস্থলের প্রধানং মহাশয়ের তিন উপায় লিথিয়া দিয়াছেন । " প্রথম। নরাত্মাকে লম্লট ও অভিমানি কর। “ দ্বিতীয় । তাহারদের মনে সন্দেহ ও নিরাশ জন্মান । “ তৃতীয়। তাহারদিগকে অহঙ্কার ও অভিমানরূপ বারুদ দ্বারা উড়াইয়া দেওয়া । “ ইহার মধ্যে যে উ বোধ হয় তাহা করিতে হইবে। ৰোধ করি তাহারদের আইস্কার জন্মাইলে আমারদের কিঞ্চিs, উপকার হয়, ও তাহারদিগকে লম্লট করিতে পারিলে ভাল উপকার হয়, কিন্তু তাহারদিগকে নিরাশ করিতে পারিলে একেবারেই কাৰ্য সিদ্ধ হয়। যেহেতুক নিরাশ হইলে,ইম্মনুএল নিতান্ত আমারদিগকে স্নেহ করেন কি না ইহার সন্দেহ হইবে, তাহাতে রাজা অতিশয় বিরক্ত হইবেন । আরো নিরাশ হইলে তাহারা তাহার নিকটে আর প্রার্থনাপত্ৰ পাঠইবে না। তাছার পর আর উপকার পাইবার উপায় থাকিৰে না, বরণ তাহার কহিবে পণ্ডশ্রম করাহইতে কিছুই না কর