পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* > 、 ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। দিগকে ধরিতে চাহে তৰে ভিড়ের মধ্যে স্বচ্ছদে লুকিয়া পলাইতে পারি। কেহ লাগাইল পাবে না ।" এই সকল স্থির করিয় তাহারা দিয়াৰলের নিকটে পত্র লিথিয়া ধৰ্ম্মনিন্দকের হাতে পাঠাইল । সেই পত্রের সার এই ৷ “নরাত্মা নগরের প্রাচীর ও তাহার নিকটের গন্ধুর ও আ* শ্ৰয় দুর্গ নিৰাসি লক্ষ্মট প্রধানগণ আমরা মহা ও বলবন্ত দিয়াৰলের নিকটে নমস্কার জানাইতেছি । “ হে মহাপ্রভে ও জীবন প্রতিপালক দিয়াবল, নরাত্মারাবিনাশ করিবার চেষ্টাতে আপনি সাহায্য করিতে সম্মত ও প্রস্তুত আছেন,"এই সম্বাদ পাইয়! আমারদের যে আনন্দ ছইল তাহার কি বলিৰ । অামারদেরই মত যাহারা গভীরস্থানে সৰ্ব্বপ্রকার সৎকর্মের চিহেরও শত্রু তাহারাই কেবল জানে । (গাল ৫ ॥ ১৭ ) “ নরাত্মার বিনাশ করিতে আপনি উদ্যোগ ও মন্ত্রণ ও চেষ্টা করিতে যে অশ্বাস দিলেন তাহার কি প্রয়োজন | আমারদের শক্ররদিগকে ও যাহারা অামারদের প্রাণ দণ্ড করিতে চাহে তাহারদিগকে পায়ের নীচে পড়িয়া মরিতে দেখিলে কি পলাইতে দেখিলে আনন্দ কি হবে না। অতএব আপনি ও আমরা যাহাতে এই কৰ্ম্ম স্বচ্ছন্দে করিতে পারি, এমত উপায় আমরা আপনারদের চতুরতামতে চেষ্টা করি। " প্রথমে আপনি নরকের উপযুক্ত ধূৰ্ত্ততাক্রমে যে তিন উপায় প্রস্তাব করিয়াছিলেন তাহ বিবেচনা করিয়া স্থির করিলাম, অহঙ্কাররূপ ৰাক্লদেতে নগর উড়াইয় দেওয়া ভাল বটে, ও লোকদিগকে লম্লট ও অভিমানি করিলে অনেক উপকার হয়, কিন্তু তাহারদিগকে নিরাশ করিতে পারিলে অতি উত্তম হয়। অতএৰ আমরা আপনকার আজ্ঞা মন্তকে রাথিয়া এই কাৰ্য্য করিবার দুই উপায় স্থির করিলাম। প্রথমে আমরা লোকেরদিগকে *াধ্যপৰ্য্যন্ত দুরাচার করিব, পরে