পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৫২

थर्शयूछद्र बुखांड** १४ ॐ দিয়াবল কি প্রকারে ও কত সৈন্য লইয়া নগর অধিকার কারতে যাইবে ইহার পরামর্শ করিতে লাগিল। কতক কাল তর্ক বিতর্ক করিলে পর তাহারা স্থির করিল, নরাত্মাতে দিয়াবলের যে লোকেরা থাকে তাহারা পত্রেতে লিথিয়াছে সন্দেহিদিগকে পাঠাইলে উপকার হয়, তাহারাই এই যুদ্ধের উপযুক্ত বটে, অতএব তাহারদের বিশ ত্রিশ হাজার লোককে নরাত্মায় যুদ্ধ করিতে পাঠান যাউক । এইরূপে গভীর স্থলের প্রধানং ও পরাক্রান্ত লোকের সভাস্থ হইয় শেষ এই নিৰ্দ্ধারণ করিল, দিয়াৰল অগৌণে সন্দোহরদের দেশে ঢঙ্কু মারিয়া দুভগা নরাত্মার সঙ্গে যুদ্ধ করিবার সৈন্যদল স~গ্রহ করুক। ঐ সন্দেহিরদের দেশ নরকস্থার পর্বতের নিকটে। আরো স্কির করিল ঐ প্রধানং পরাক্রান্তের এই যুদ্ধেতে দিয়াবলের সাহায্য করিবে ও তাহার সৈন্যদলের অধ্যক্ষ হইৰে । ইতিমধ্যে দিয়াৰলের যে লোকের নরাত্মায় লুকাইয়াছিল তাহার। ধর্মনিন্দকের আলিবার অপেক্ষায় থাকিল। তাহারদের নিকটে পত্রের উত্তর লিথিয় দিয়াবল ধৰ্ম্মনিন্দকের হাতে পাঠাইল । পত্রের মর্ম এই ! " অন্ধকারময় ও ঘোরতর গছুর নরক নিবাসি দিয়াবল ও অন্ধকারের প্রধানং লোক সভাস্থ হইয়া, নরাত্মার প্রাচীরের মধ্যে ও তাহার নিকট নিবাসি বিশ্বাসপাত্র বন্ধুগণের প্রতি মসলাবেদন করিতেছে । ’নরাত্মা নগরের বিপরীত তোমারদের বিষময় ও বিনাশক অভিপ্রায়ে আমারদের শয়তানী উত্তর পাঠাইবার বিলম্ব হইয়াছে। বোধ করি অপেক্ষ করিতেং তোমরা প্রায় সহ্য করিতে পারিল না। এইক্ষণে হে স্বজাতির, জানিবা তোমারদের লইয়া দিনেং শ্লাঘা করি, তোমারদের কার্য্য জানিয়া আমরা বারো মালেই আনন্দ করি। আমারদের বিশ্বাসপাত্র ও অতি প্লিয় বৃদ্ধ ধৰ্ম্মনিন্দকের দ্বারা তোমারদের পত্র পাইয় অত্যন্ত আহলাদিত হই