পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৬০

ধৰ্ম্মযুদ্ধেৱ বৃত্তান্ত । 歌大> প্রকারে ভর জন্মাইল । প্রথমে ঐ কথা কহিলেই ভজনালয়ের ঘণ্টা বাজাইল । তাছাতে লোকেরা আইলে উপদেশক সতর্ক থাকিৰfর ক এক কথা কহিয়া বলিল “ এই কথার মূল সুগন্ধানির কথা, নরাত্মার বিপরীত অতি ভয়ঙ্কর মন্ত্রণ হইতেছে, অামারদের সকলকে এক দিবসেই নষ্ট করিতে চাহিয়াছে। সুসন্ধানির এই কথা তুচ্ছ করা উচিত নহে । লে অতি ধীর ও সদ্বিৱেচক। নরাত্মাকে ভাল ৰাসে, মিথ্য চষ্টা করে না, মিথ্যা জনয়ৰ তোলে না, গোড়াঅৰধি বুৰিয়া লয়, অমূলক কোন সম্বাদ প্রচার করে মা । তাছাকে ডাক৷ যাউক, তাহার মুখের কথা শুন ।” তাহাতে সুগন্ধানী শীঘ্ৰ আসিয়া সকল বিবরণ জানাইল ও সকল কথা বিশেষ করিয়া এমন সত্য প্রমাণ করিল যে তাহতে নরাঞ্জার দৃঢ় বিশ্বাস হইল। সে কথা কহিলে পর উপজেশকওকৈছিল, “হে মহাশয়ের, সুগন্ধানির কথায় ৰিশ্বাস করা উচিত। যেহেতুক আমরা শাদাহ রাজাকে বিরক্ত করিয়াছি, আমারদের পাপপ্রযুক্ত ইৰ্ম্মনুএল নগর ছাড়িয়া গিয়াছেন,জামরা দিয়াৰলের লোকেরদের সঙ্গে অনেক আলাপ করিভে২ আপনারদের মঙ্গল ভুলিয়াছি। অতএৰ ভিতরে ও বাহিরে শক্রর অামারদের বিনাশ করিতে মন্ত্রণ করে, ইহার আশ্চর্ম; কি । তাছারদের উত্তম সময়ই এই কান্ন এইক্ষণে নগরে অনেক পীড়া আছে, আমরাও তাহাঙ্কে দুৰ্ব্বল হইয়াছি । অনেক ভাল ং লোক মরিয়াছে। দিয়াৰলের লোকেরা ক্রমেং আরো জোরপাইতেছে ।” উপদেশক আরো কছিল "ইহার অধিকও আছে। সুসন্ধানী কহিয়াছে আমি গাঠ দিয়া শুনিলাম এ নগরে দিরাৰলের ষে লোকেরা থাকে তাহারা গভীর স্থলের লোকেরদের নিকটে আমার দিগকে নষ্ট করিবার কথা ধরিয়া কএক পত্র লিথিয়াছে ও ক4ক পত্রও পাইয়াছে।" নরাহ্মার লোকেরা