পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&8ዪ ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ঐযুত প্রধান কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহকের কথাতে নগরের সেনাপতির। ও প্রাচীনের সাহস পাইয়া দিয়াৰলের সঙ্গে যুদ্ধ কৃরিতে পারিল এই জন্যে দ্বিতীয় ধর্মোপদেশককে আজ্ঞা করিল, তুমি সকল লোকের নাম করিয়া প্রধান কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহককে ধন্যবাদ দেওঁ । পয়ে দিয়াবল দেখিল নরাত্মা নগরের সোণার ফিঙ্গাহইতে যে পাতর ছুড়া গেল তাহাতে আমার সেনাপতির ও লৈন্যেরা ও প্রধানং প্রসিদ্ধ লোকসকল ভয় পাইয়। আর কিছু করিতে পারিল না । অতএব মনে ২ ভাৰিল “ আমি তাহারদের উপাসনা করিলে প্রশ^লার ছলেতে তাহারদিগকে ফঁাদে ফেলিৰ " অতএব কিঞ্চি পরে নগরের প্রাচীরের নিকটে আইল tশয়তানের খলঞ্জাব ] কিন্তু এইবার চকু আনিল না ও কবর নামক সেনাপতিকেও সঙ্গে আনিল না । কিন্তু কথা অতি মিষ্ট কহিল। শুনিতে যেন অতি মিষ্টবাদী কোন সুশীল রাজ আপন সম্ভমের হানির প্রতিকার করিবার, কিম্বা অপমান প|ইলেও শক্ররদের প্রতিছি ১লা করিষ্কার কল্পনা না করিয়া কেবল নগর ও নগরের লোকেরদের মঙ্গল ও উপকার করিতে চেষ্টা করিতেছে । দিয়াবল লোকেরদিগকে ডাবি য় কহিল * আমার কথা কাণ পাতিয়া শুন।" পরে কহিল। “ ও হে মনঃপ্রিয় প্রসিদ্ধ নয়াত্মা নগর তোমারদের মঙ্গল করিবার বাসনায় কত রাত্রি জাগিয়াছি, কত দূরহষ্টতে আলি, য়াছি। তোমরা আপনারাই শীঘ্ৰ করিয়া আমার হাতে নগর দেও। আমি তোমারদের সঙ্গে কখন যুদ্ধ করিতে চাছি না । পূৰ্ব্বে তোমরাতে আমারি ছিল। আমি যতকাল তোমারদের প্রভু ছিলাম ও তোমরা আমার প্রজা ছিল ততকাল তোমারদের সম্প্রসারে সমপূর্ণ সুখ ছিল। তোমারদের আনন্দ বাড়াইবার জন্যে আমি যত কfরতে পারিতাম ও ষত আমোদু