পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত * * বটে দিয়াবলের অনেক বিধিতে সন্তুষ্টও ছিল, তথাপি সৰ্ব্ব প্রকারে অধীন না হওয়াপ্রযুক্ত দিয়াৰল তাহাকে কিছু স্নেহ করত না । আরো সদসদ্বোধ একংবার শাদাই রাজাকে মনে কুরিয়া, ও তাহার ব্যবস্থাতে ত্ৰাসযুক্ত হইয়া, লিশহের গর্জনের ন্যায় অতি উচ্চস্বরে দিয়াবলের বিপক্ষে কথা কহিত । কোনং সময়ে বিশেষমতে ক্ষুব্ধ হইয়া অতি ভয়ঙ্কর শব্দেতে নগরের সকল লোককে কীপাইত । সুতরা-১ কোন মতেই নরাত্মার বর্তমান রাজার প্রিয় হইল না । আর উক্ত প্রকারে কথনং মেঘাড়ম্বরের ন্যায়, কথনই বা মেঘনিঘোষের তুল্য মহারব করিয়া নগরের তাবৎকে কীপাইলে, দিয়াবল তাহাতে যত ভয় করিত তত নগরের অন্য কাহাতেও নহে। অতএব তাহাকে সমপূর্ণরূপে অধীন করিতে না পারিয়া শেষে তাহাকে অতি দুষ্ট করিতে চেষ্টা করিল, ও নানা প্রকার দুষ্কৰ্ম্মম্বারা তাহার মন বিকৃত করিয়া সৰ্ব্বপ্রকার অলীক কার্ষস্থার কঠিন করিতে উদ্যোগ করিল। সেই উদ্যোগ সফলও হইল । দিয়াবল তাহাকে ক্রমেং মহা পাপ ও দুষ্কৰ্ম্মেতে রত করাইল । শেষে সদসদ্বোধ অতিশয় কলঙ্কযুক্ত হইয়া এই সৎ এই অসৎ এমন জ্ঞান শূন্য প্রায় হইল। ইহার অধিক করিতে না পারিয়া দিয়াৰল অন্য এক উপায় করিতে লাগিল, নগরের সকল লোককে কহিল, “ সদসদ্বোধ হতবুদ্ধি হইয়াছে। তাহার কথা কিছু নয় । দেখ সে কখনং অত্যন্ত ক্ষুব্ধও হয় । হতবুদ্ধি ন হইলে এই সকল কথা কি সৰ্ব্বদাই কহিত না । উন্মত্ত লোকেরা যেমন একংবার অত্যন্ত অস্থিরচিত্ত হইয়া নানা প্রকার ৰিশৃঙুল কথা কহিয়া থাকে তেমনি এই বৃদ্ধও কহে ” ইত্যাদি কথা কহিয়া নগরের সমস্ত লোক যাহাতে তাহার তাবৎ কথা তুচ্ছ ও অবহেলু করে দিয়াবল এমত নানা উপায় করিল। আরো সে ক্ষুব্ধ হইলে যে “Hf දී)