পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९89~ ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। কথা ধরিয়া উপদেশ করিল। তাছাতে মরাত্মা যদিও প্রথমে অত্যন্ত ক্লেশ পাইবে তথাপি শেষে অবশ্য জয় করিবে ইহার প্রমাণ দিল । পরে দিয়াৰল আজ্ঞা করিল “ ঢাক মারিয়া সৈন্যের দিগকে যুদ্ধ করিতে প্রস্তুত কর।” নগরের সেনাপতিরাও তাহারদের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে লোকদিগকে প্রস্তুত হইতে কহিল। তাহারদের ঢাক ছিল না, রূপার তুরী বাজাইল । তাছাতে দিয়াৰলের দৈন্যের নগর অধিকার করিৰার আশাতে নিকটে আইল । গড়েতে যে সেনাপতির ছিল তাহারা উত্তমরূপে যুদ্ধ করিল ও মুথদ্বারে ফিঙ্গ চালাইতে যে লৈনোর নিযুক্ত ছিল তাহারাও ভালমতে পাতর ছুড়িল। সেই সময়ে দিয়াৰলের সৈন্যেরা অত্যন্ত রাগ করিয়া ঈশ্বরমিন্দাও করিল। নগরেতে কেবল সুকথা ও প্রার্থনা ও ধর্মগান হইতে লাগিল। শত্রুর অতি কুৎসিত আপত্তি প্রকাশ করিয়া ভয়ানক চক্কার শব্দ করাইল । নগরের লোকেরা ফিঙ্গা চালাইল ও তুরীতে অতি মিষ্ট শব্দ প্রকাশ করিতে লাগিল। এই প্রকারে অনেক দিনপৰ্য্যন্ত যুদ্ধ হয়। ইহার মধ্যে একংবার উভয় পক্ষ কিঞ্চিৎকাল স্থগিত হইলে, নগরের লোকের ৰিশ্রাম করিতে ও সেনাপতির পুনশ্চ যুদ্ধ করিতে প্রস্তুত হইত। ইষ্মমুএলের সেনাপতিরদের রূপার সাজ ছিল । সৈন্যেরদের পরুখাই করা উত্তম সাজ । দিয়াৰলের সৈন্যেরদের লৌহবৰ্ম্ম ছিল। কিন্তু ইম্মনুএলের গোলাতে তাহ ভাঙ্গা যাইত। নগরের মধ্যে কোন লোকের অল্প আঘাত কোনং লোকের ভারি আঘাত হইয়াছিল। সেই সময়ে ইমুনুএল ছিলেন ন। সুতরা চিকিৎসক পাওয়া ভার হইল। কিন্তু নগরে এক বৃক্ষ ছিল, তাহার পত্রেতে আঘাত লোকেরদের প্রাণ রক্ষা হইত বটে, তথাপি অনেক জনের ক্ষত গলিতে লা: