পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

☽ Þ ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃক্কান্ত। সকল কথা কহিত, স্বাস্থ্য সময়ে তদ্বিল্পরীজ কথা কহিতে দিয়াবল তাহার প্রবৃত্তি জন্মাইত, সুতরাণ লোকেরা উপস্থান করিয়া তাহার বাক্য তুচ্ছ করিত। অপর শাদাই রাঙ্গর পক্ষে কদাচিৎ কিছু কহিলেও তাহ অনুরাগমতে নয়। আর কোনং সময়ে লোকেরদের কুব্যবহার দে থয়৷ কিছুই কস্থিত ন । নরাত্মা নগর যে সময়ে নানা প্রকার দুষ্কৰ্ম্মেত্তে প্ৰবৰ্ত্ত হইয়া দিয়াবলের বাক্যেতে মুগ্ধ হইত এমত সময়ে মে কথনং নিদ্ৰালু কি মৃতবৎ থাকিত। অতএব সদসদ্বোধের গর্জনতুল্য শব্দ কখনং, শুনিয়া নগরের লোকের ভয় পাইয়া দিয়াবলকে সম্বাদ দিলে, সে কহিত, ‘ বৃদ্ধ যাহা কহিয়া থাকে তাহ আমাকে ভাল বালিয়া, কিম্ব! তোমারদিগকে দয়া করিয়া কহে এমত নহে, কেবল অনর্থক কথা কহন স্বভাৰ মাত্র 1 ? এই প্রকারে সকলকে শাস্তু করিত । বার স্থার এই কথাও কহিত, “ হে নরাত্মার লোক সকল, স্তন বৃদ্ধ লেখক যদিও অতিশয় ক্ষুব্ধ হইয় মেঘাড়ম্বরের ন্যায় অনেক বকে, তস্থাপি শাদাই রাজা নীরব থাকেন।” পরন্তু নরাত্মার পাপ দেখিয়া সদসদ্বোধের যে রব তাহ ঈশ্বরের বাণীতুল্য, মিথ্যাবাদী প্রবঞ্চক দিয়াবল কি ইহা জানিত না ? অবশ্য জানিত । তথাপি কহিত, “ দেথ নরাত্মা নগরের লোকের রাজবিদ্রোহী হইয়া নগর আমার হস্তগত করিয়াছে শাদাই রাজা ইহাতে কিছু চিন্তা করেন না। পূৰ্ব্বে তোমরা তাহার অধিকার ছিল ৰটে, এইক্ষণে তিনি জানেন তোমরা ন্যায়মতে অামার পুজ হইয়াছ, অতএব তিনি তোমারদিগকে আমার হাতে ছাড়িয়া বিদায় লইয়াছেন।” আর কহিত, “ হে নরাত্মা, ম "সারে যে অতি উত্তমং। বস্তু আমার আছে ও যে অতি উত্তম দ্রব্য পাইতে পারিলাম তাহ লইয়। আপন সাধ্য পর্য্যন্ত তোমারদের সেবা