পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্মযুদ্দুে বৃত্তাপ্ত। ९४S ব্যক্তি যদি নগরের অধ্যক্ষত কৰ্ম্ম পাইত তৰে মঙ্গল হইতে श्रांप्राद्ध बैंप्रम छान इब्र । নরাত্মার এইরূপ মূৰ্দশ দেড় বৎসরপর্য্যন্ত রছিল । নগরই যুদ্ধস্থল ছিল, নগরের লোকের তিষ্ঠিতে না পারিয়া গহ্বরে লুকিয়া থাকিল ও নরাত্মার গৌরব ভূমিসাৎ হইল। তবে নরাত্মার বিশ্রাম কি শান্তি কিরূপে হইতে পারে। অদুদ রূপ সূৰ্য্যই বা কি#পে উদয় হইতে পায়। ঐ দেড় বৎসরপৰ্য্যন্ত যদি শত্রুর নগর ঘেরিয়া থাকিত তৰু নগরের লোকেরা অবশ্য অনাহারে অতিশয় ক্লেশ পাইও, কিন্তু নগরের মধ্যেই শত্রুর ছ উনি ও পরিখা করিল, নগরের গড়ের বিপরীত সেই নগরই শক্ররদের গড় । নগর নগরেরই বিপৱীত ; নগরের শক্তি ও জীবন নাশ করিতে চাহিল যাহায় তাহারদের আশ্রয়স্থান মগরই হইল। আর যাবৎ গড় অধিকার করিয়া বিনষ্ট না করে তাৰৎ, তাহারা নগরের দুৰ্গেতে বাস করিল। এই কি দুর্দশ । নরাত্মারই সেই দশ । দেড় বৎসর এই দশায় থাকিয় রাজপুত্রের নিকটে অনেক প্রার্থনাপত্র পাঠাইলেও কিছু উপকার পাইল না দেখিয়া নরাত্মার প্রধান ও প্রাচীন ২ লোক সকল একজ হইয়া কতক ক্ষণ দুর্দশার ও পরমেশ্বর তাহারদের যে দণ্ড করেন তাহার ৰিলাপ করিয়া স্থির করিল “ আমরা এইক্ষণে উপকার পাইৰার জন্যে, প্রার্থনাপত্ৰ পুনরায় ইক্ষ্মমুএলের নিকটে পাঠাইৰ।" তাছাত ঈশ্বরীয় ভয় কছিল “ঞ্জযুক্ত প্রধান কাৰ্য্যনিবাহকের স্বাক্ষর পত্রেতে না থাকিলে রাজী কথন গ্রহণ করেন নাই করিৰেনও মা । এই কারণে এত কাল প্রার্থমা করিয়াও তোমারদের পত্রের কোন ফল হয় নাই " জ্ঞাহীতে লোকেয়া কহিল “তৰে পত্র লিথিয়। তাছাতে প্রযুক্ত প্রধান কাৰ্যনিৰ্ব্বহককে স্বাক্ষর করিতে প্রার্থনা করিৰ ” ঈশ্বরীয় ভয় কছিল