পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৯৬

थ¥दूष्कद्र इखाड't λιθ" পক্স লিখন সময়ে তোমারদের উপস্থিতথাকা আবশ্যক। তোমাদেরই প্রার্থন। তাছাতে লিখিতে হইৰেক । আমি আপন হাতে কলমে লিথিৰ, কালী ও লেখনীপত্ৰ তোমারদের দিতে হৰে । তাহা ন হইলে প্রার্থনাপত্র তোমারদের কি প্রকারে বলা যায় । আমি অপরাধী নই আমার কোন প্রার্থন পত্র লেখার প্রয়োজন নাই।" (রোম । ৮ ॥ ২৬, ২৭ ) আরো কছিলেন “যাহারদের নিমিত্তে আমি পত্র লিখি তাহা দেয়ই তাহাতে মন ও আত্মার স^যোগ না থাকিলে আপন নামে যুবরাজের নিকটে ও তদ্বারা তাহার পিতার নিকটে পত্র কখন লিখি না। আর এই কথাও তাহাতে লেখা থাকিবেক " তাহারা জীযুক্তের কথাতে সম্মত হইলে, প্রার্থনাপত্র অতি শীঘ্র প্রস্তুত হইল। কিন্তু তাহ কে লইয়া যাইৰে। শ্ৰীযুক্ত কহিলেন “ বিশ্বাস নামক সেনাপতি সুবক্তা, সে লইয়া যাইবে।" অতএব তাহারা তাহাকে ডাৰিয়া কহিল, “ এই পত্র ইমুনু এলের নিকটে তোমার লইয়। যাইতে হবে।" সেনাপতি কহিল “আমি অবশ্য যাইৰ, আমি খঞ্জ ৰটি তথাপি যত শীঘু ও উত্তমরূপে কৰ্ম্ম করিত্বে পারি করিব ।" প্রার্থনাপত্র এই ৷ “ হে সৰ্ব্বোপরিস্থ প্রভু একাধিপতি ইম্মনুলে যুবরাজ মহাবলবন্ত দীর্ঘসহিষ্ণু রাজা আপনকার ওষ্ঠধরে অনুগ্রহের পুৰাছ আছে, আমরা যদ্যপি আপনকার আজ্ঞা লম্বন করিয়। পাপ করিয়াছি তথাপি আপনি স্বয়ালু ও ক্ষমাৱান । অমরা আপনকাৰু নরাত্মা নামের যোগ্য নই, সামান মঙ্গলেরও ষোগ্য পাত্র নই, কিন্তু আপনকার নিকটে ও মাপনকার দ্বারা পিতার নিকটে বিনম্ন করি, অামারদের পাপ মার্জন করুন। আপনি ন্যায়মত্তে আমারদিগকে ত্যাশ্ন করিক্তে পারেন ৰটে, কিন্তু আপনকার নামহেতুক তাহ না করুন। প্রভু আমারদের অত্যন্ত দুর্দশার প্রতি সৃষ্টিক্ষেপ করিয়া, এই