পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/২৯৮

ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। ২৬৩ রাজৰাটীতে গেল। পূৰ্ব্বে লিথিয়াছি ঐ স্থাৱ দিয়া দূতের বঃ হিয়ে যায় । তাহার পত্র লইয়া যাইবার সম্বাদ কিপ্রকারে প্রকাশ হইল তাছা জানি না, কিন্তু ৰোধ করি প্ৰিল তাহ! শুনিতে পাইয়াছিল । কেনন। সেই কথা ধরিয়া নরাত্মার নিকটে অর্জন গর্জন করিয়া কহিল “ ওরে বিদ্রোহি একওঁয়া নৱাত্মা আমি তোরদের প্রার্থনা করার শেষ করাইৰ । এখনও প্রার্থনা করিৰি । অামি এই কার্ষ্য রহিত করিব।” বিশ্বাস ঐ পত্র লইয়া গিয়াছিল ইহারও সম্বাদ দিয়াবল পাইলে অতিশয় ক্রোধ ও ভয় করিতে লাগিল । অতএৱ পুনরায় ঢাক মারিবার আজ্ঞা দিল, সে ঢক্কার শবদ শুনিয়া নৱাত্মার অত্যন্ত ত্র’স জন্মে । কিন্তু দিয়াৰল চাক মারিলে মরাত্মার অৰশ্য লহ্য করিতে হবে । ঢুক্কার শব্দ শুনিয়া দিয়াবলের লোকেরা একত্র হইল । পরে দিয়াৰল তাহারদিগকে কহিল “ওরে আমার সাহস বান প্রজাসকল শুন । এই বিদ্রোহি নরাত্মার লোকের আমাৰদের ক্ষতি করিবার মন্ত্ৰণ করিতেছে তাহ! জান। নগর অামারদেরই অধিকার তাহ দেখিভেচ্ছ। তথাপি এই দুভগা লোকের সাহস করিয়া রাজবাটীতে ইষ্মনুএলের স্থানে সাহায্য প্রার্থনা করিয়াছে । অতএব নয়াত্মার প্রক্তি তোমারদের যাহা করিতে হয় তাহা বুঝ। আমার আজ্ঞা এই নরাআর লোকদিগকে সমুচিত দুঃখ দেও ! তোমারদের চাতুরী মতে তাহারদিগকে ক্লেশ দেও । স্ত্ৰী কন্যারদিগকে বলাৎকার কর । শিশুরব্লিগকে নষ্ট কয়। বৃত্ত্বেরদের মাথা চূৰ্ণ কর। নগর পোড়াইঃ! ষ্ণেল । ষত ক্ষক্তি করিড়ে পার কর নয়া" স্থার লোকের বিপরীত কৰ্ম্ম করিতেছে তাহার এই প্রতিকায় কর ।" এই আজ্ঞা পাইয় দিয়াৰলের লোকেরা স্বত্ত্যন্ত যঙ্গ করিল কিন্তু ঐ আজ্ঞামত্তে কৰ্ম্ম না করিত্বেং ৰাগ হইল। বিস্তুস্থিত পরে লিখিৰ।