পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ఫి করিয়াছি, ইহা বিবেচনা কর। আর পূৰ্ব্বে তোমারদের যে আনন্দ ও সুখ ছিল তদপেক্ষা আমার ব্যবস্থা ও নিয়মের অধীন থাকিয় জামার সেবা করাতে বোধ করি তোমারদের অধিক সান্তুনা ও সন্তোষ জন্মে। আমি যখন আইলাম তখন তোমরা কারাবদ্ধ লোকের তুল্য ছিল এইক্ষণে সমপূর্ণ স্বাধীন হইয়াছ। আমি তোমারদিগকে কোন বিষয় নিষেধ করি মা ! ভয়জনক কোন আজ্ঞা বা ব্যবস্থা দেই না । ঐ পাগল লোক ভিন্ন অন্য কাহারে কর্মের বিচার করি না । যেমন স্বাধীন. আমি, তেমন প্রায় তোমরাও অনধীন হইয় প্রত্যেক জন রাজতুল্য ভোগ কর।” - সদসদ্বোধ নগরের লোকেরদিগকে দুঃখ দিলে দিয়াৰল ano, -, উক্ত প্রকার বাক্য কহিয় তাহারদিগকে সদসদ্ধোথের প্রতি সুস্থির করিত। পরন্তু তদ্রুপ বাক্যেতে ক্রোধ করে । ক্টতর লোকেরদের উত্তেজনা জন্মিত, তাহাতে তাহারা মহাজুদ্ধ হইয়া ঐ লেখককে নষ্ট করিতে প্রায় উদ্যত হষ্টত । “ উনি অ!মারদেরহইতে হাজার ক্রোশ অন্তরে বাস করিলে ভাল হয়,” তাহারদের এমন কথাও বার স্বার আপনি শুনিয়াছি। কেনন সদসদ্বোধ যদিও বিপথগামী হইল তথাপি তাহার সঙ্গে আলাপ করিলে, কিম্বা কথা কহিলে, বা তাহকে দেখিলে তাহারদের ভয় হইত । বিশেষতঃ পূৰ্ব্বে যে প্রকারে তাহারদিগকে তিরস্কার করিত ও দোষ দিত, ইহ। মনে উঠিলেই তাহারদের অত্যন্ত ভয় ও দুঃখ জন্মিত । কিন্তু তাহারদের উক্ত সকল বাঞ্চ বৃথা । শাদাই রাজার পরাক্রম ও বুদ্ধিক্রমে হউক, কি যে কোন ক্রমে হউক, নগরেই ঐ লেখক বাচিয়া থাকিল। তাহার অট্টালিকাও গড়তুল্য দুৰ্গম ও নগরের এক দুর্গের নিকট ছিল। ইতর লোকের