পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ३ ७ १ করিয়াছ ও নগরের ব্যবস্থামতে নরাত্মাকে উপদেশ ও অনু. যোগ ও সতক করিয়া, তোমাকে যে কৰ্ম্ম কয়িতে দিয়াছিলাম তাহা করিয়াছ । ইহাতে আমার অত্যন্ত সন্তোষ জন্মিয়াছে । আর নরাত্মা আমাকে ত্যাগ করিলে, তুমি লোকদিগকে উপবাস করিয়া ভস্ম মাখিয় খেদ করিতে উপদেশ করিলা, আর এই মহৎ কার্ষ্যেতে বিনেয়োগশ সেনাপতির নিকটে সাহায্য প্রার্থনা করিলা, ইহাতে আমি অতিশয় লম্ভষ্ট হইয়াছি । তুমিও কিঞ্চিৎ পরে পুরস্কার পাইবা ।” চতুর্থ পত্র ঈশ্বরীয় ভয়ের নামে। জাহাতে যুবরাজ এষ্ট কথা লিখেন। ‘কল্পিতনিৰ্ব্বিস্তু দিয়াবলের সপক্ষ হইয়া অত্যন্ত খল ও ধূর্ত হইয়া, নরাত্মাকে সৎকর্ম ত্যাগ করিতে লওয়াইলে তুমিই প্রথমে তাহাকে ধরিয়াছিল জানি। আর নরাত্মার দশা দেখিয়া তুমি যে কান্দিয়াছিলা ও দুঃখ করিয়াছিল তাহাও আমার মনে আছে। আর কল্পিতনিৰ্ব্বিস্তু আপন দুষ্ট অভিপ্রায় সফল করিতে চাহিয়া আপন বাটীতে ভোজ করিয়া আমোদ করিতেছিল এমন সময়েও ভূমি তাহার বাটীতেই তাহার দুষ্টভাব প্রকাশ করিল, তাহা আমি জানি । আর দিয়াবল অনেক প্রকার ভয় দেখাইলেও তুমি অতিলাহল করিয়া গড়ের দ্বার রক্ষা করিল, আর লোকের উপযুক্ত মতে প্রার্থনা করিয়া যাহাতে মঙ্গলের উত্তর পাইতে পারে এমন পথ ভূমিই তাহারদিগকে দেখাইয়া দিয়াছিল। এই সকল কথা জানি অতএৱ তোমাকেও পুরস্কার দিৰ।” পরে নয়াস্কার সকল লোকের নামে সাধারণ এক পত্ৰ বাহির করিয়াছিল। তাহাতে প্ৰভু লিখেন “তোমরা জা মায় নিকটে প্রার্থনা করিয়াছ তাহ আমার মনে আছে, ইহার সুফল পাইব । আরো দিয়াৰল যদিও তোমারদের উপর চড়াউ হইয়া মান ক্লেশ দিয়াছে তথাপি তোমরা এখন মনে প্রাণে আমাতেও আমার ধৰ্ম্মপথে আসক্ত আছ ও দিয়াৱল 5 ५