পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। مياوي ،ة অনেক খোসামদী করিলে ও অনেক দুঃখ দিলেও তোমরা তাহার কথা মান নাই, ইহাতে আমার সন্তোষ হইয়াছে।” পত্রের শেষভাগে লিখেন “ আমি নৱাত্মা নগর খ্ৰীযুত প্রধান কার্য্যনিৰ্ব্বাহকের হাতে ও নগরের সমন্ত কাৰ্য্য ঐবিশ্বসের হাতে দিলাম। তোমরা সাবধান হইয় তাহারদের আঞ্জমতে সকল কৰ্ম্ম কর। উপযুক্ত সময়ে তোমরা পুরস্কার পাইৰা ।” বিশ্বাস এই সকল পত্র যাহারদের নামে লেখা ছিল ভী হারদিগকে দিয়া শ্ৰীযুত প্রধান কাৰ্য্যনিৰ্বাহকের ৰাসায় গিয়া র্তাহার সঙ্গে অনেক কাল কথা কহিল । তাহারদের পরস্পর অতিশয় প্রণয় ছিল । আর নরাত্মার যাহা হুইৰে তাহ অন্য লোকাপেক্ষ তাহার উত্তম জানিতেন। স্ক্রযুক্ত প্রধান কার্ষ্যনিৰ্ব্বাহক বিশ্বাসকে অতিশয় স্নেহ করিতেন আর আপন ভোজনাসনহইতে অনেক সুখাদ্য দুৰ্য তাহার নিকটে পাঠাইতেন । নরাত্মার অন্য সকল লোক যদিও দুঃখরূপ মেঘে আচ্ছন্ন হইত তথাপি বিশ্বাসের প্রতি র্তাহার নিত্য অনুগ্রহ প্রকাশ ছিল। অনেক কাল কথা কহিলে পর বিশ্বাস আপন ঘরে ৰিশ্ৰাম করিতে গেল। কিঞ্চি পরে শ্ৰীযুত তাছাকে ডাকিলেন। বিশ্বাস তৎক্ষণাৎ গিয়া প্রযুক্তকে বন্দনাদি করিয়া নিৰেদন করিল, “দাসের প্রতি মহাশয়ের কি আজ্ঞা " জীযুক্ত তাহাকে এক পাশ্বে বসাইয়া অনুগ্রহের কতক চিহ্ন দেখাইয়। কহিলেন “নরাত্মার সকল সৈন্যেরদের প্রধান অধ্যক্ষ তোমাকে করিয়াছি, অদ্যাবধি নরাত্মার সকল লোক তোমার অধীন হইবে, তোমার আজ্ঞামতে তাহারদের যাওয়াআলা হইৰে, অতএব দিয়াৰলের সঙ্গে এইক্ষণে যুদ্ধ হইতেছে তাহাতে তুমি আপন কৰ্ম্ম বুঝিয়া যুবরাজের ও মরাত্মার পক্ষে সকল কৰ্ম্ম চালান্ত বা । সকল সেনাপতি তোমার অধীন থা কিয় কৰ্ম্ম করিবে ।”