পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९११ ४*यूह ट्रखाढ ! শকরা আমারদের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে আইলোভৰু আমরা আরো উত্তমরূপে যুদ্ধ করিতে পারিৰ।" অতএর পর দিনে তাহারা নগর ছাড়িয়া মাঠে গিয়া খাঞ্চিল। এইবার অতিভয়ঙ্কররূপে চক্ষু স্বারের সমুখে ছাউনি করিল। তাহার শেষৰীয় সভা করিয়া যেং হেতুতে নগরেয় ৰাছিয়ে থাকিবায় পরামর্শ গ্রাহ্য করিল তাছাছাড়া এইং কারণও ছিল । এক ঐই, আমির গড় অধিকার করিতে পারিলাম না। দ্বিতীয় এই মাঠে থাকিলে অনায়ালে যুদ্ধ করা যায়, পলাইতে হইলেও অনায়াসে পলাইতে পারিব, আরো যদি যুবরাজ আসিয়া আমারদিগকে মগরের মধ্যে ঘোরয় রাখেন তবে নগর আশ্রয় স্থান না হইয়। বর°১ অ মারদিগকে ধরিবার গন্ধুর হইবে। আরো নগরে যত দিন আছি তত দিন ফিঙ্গাদ্বারা অত্যন্ত ক্লেশ পাইয়াছি, মাঠে গেলে ঐ প্রস্তর অামারদের নিকটে পছছিতে পারে না । অতএব তাছার মাঠে গেল। অনন্তর দিয়াবলের সঙ্গে যুদ্ধ করিবার সময় হইলে সেনাপতির অতি যতন করিয়া প্রস্তুত হইতে লাগিল । রাত্রে ৰিশ্বাস অন্য সেনাপতিরদিগকে কহিয়াছিল “কল্য প্রভাতে যুবরাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ হইবে।” তাহাতে অগ্নিতে তৈলাদিলে যেমন জ্বলিয় উঠে তেমনি সকলের মনে উত্তেজন হইল । কেননা অনেক কাল যুবরাজকে দেখে নাই, তাহাতে তাহর। এই কৰ্ম্মেত্তে আরো যঞ্জ করিল। পর দিমে বিশ্বাস ও অন্য সেনাপণ্ডিয়া অতি প্রভাতে দ্বায়ের সম্মুখে লৈ ন্যেরদিগকে সাজাইল। সকলে প্রস্তুত হইলে বিশ্বাস সৈন্যদলের অগ্রভাগে গিয়া যুদ্ধের সময়ে যে কথা কছিলে সাহস ৰাড়ান যায়। তাছা সেনাপতিরদিগকে জানাইল সেনাপপ্তির। সেই কথা অধীন সেনাপতি ও সৈন্যেরদিগকে জানা ইল। রঞ্জই “এমনুএল যুবরারের খড়গ ও বিশ্বাস লেন