পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । "بي هم কৰ্ম্মেতে ব্যস্ত ছিল এমত সময়ে স্বেচ্ছাবলম্বী তাহাকেও ধরিয়া ব্যবস্থামতে বধ করিল। সে সময়ে নগরের মধ্যে ধ্যান নামক একব্যক্তি সুশীল কিন্তু দরিদ্র ছিল, নগরের লোকের যে সময়ে রাজবিপরীত আচার করিল সে সময়ে তাহাকে তুচ্ছ করিত, পরে ভদ্রলোক সকল তাহাকে অতিশয় সম্মান করিতে ল|গিল। অনবধানে-ভদ্রতাত্যাগির বহু ধন ছিল। ইম্মনুএল নগরে আইলে তিনি ঐ সকল ধন লইয়া সকল লোকের মঙ্গলের নিমিত্তেই ধ্যানকে দিতে আজ্ঞা করেন, পরে তাহার পুত্ৰ সুচিন্ত তাহ ভোগ করিৰে। ধ্যানের স্ত্রী নগরের লেখকের কন্যা তাহার নাম সাঞ্চী । তাহাতে ঐ পুত্র জন্মিল। পরে স্বেচ্ছাবলম্বী প্রতিজ্ঞ থৰ্ব্বকরণকে ধরিল। সে অতিদুষ্ট লোক, রাজার অনেক মুদ্র মেকি করিত। অতএব তাহাকে প্রকাশরুপে দণ্ড করা গেল। তাহার দোষের প্রমাণ হইলে পর এই দণ্ড হইল, প্রথমে হাড়িকাঠে পা দেওয়া যাইবে, পরে নরাত্মার সকল বালক ও দাল তাহাকে প্রহার করিৰে, শেষে ফালি হক্টৰে । কেহ২ ৰলিতে পারে এই ব্যক্তির দণ্ড এমন কঠিন কেন হইল । কিন্তু নরাত্মায় যাহারা সরলরূপে ব্যবসা করে তাহারাই জানে, প্রতিজ্ঞারুপ মুদ্র যে মেকি করে এমন এক জনেতে অল্পকালে বহুলোকের ক্ষতি হইতে পারে । অতএব তাহার নামের ও তাহার মতাচারি সকল লোকের সেইরূপ দণ্ড করা উচিত আমার এই বিবেচনা । স্বেচ্ছাৰলম্বী শারীরিক কামকেও ধরিয়া কয়েদ করিয়াছিল, কিন্তু সে কোনক্রমে পলাইয়াছিল । আর সে মগল্পও ছাড়ে না, দিনমানে দিয়াৰলের কোন লোকের গহ্বরে লুকিয়া থাকে রাত্রে ভূতের মত ভাল লোকেরদের ঘরেং বেড়ায়। অতএৰ নরাত্মার হাটে এই সম্বাদ ঘোষণা হইল, যে কেহ শারীরিক কামকে ধরিয়া"নষ্ট করিতে পারে সেক্ট ব্যক্তি প্রতিদিন রাজ কুমারের ভোজাসনে ৰসিৰে ও নরাত্মার ধনাগারের রক্ষক