পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩৪৮

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ుe হইবে। অতএব অনেক লোক তাছাকে ধরিতে চেষ্ট করিল, কতবার দেখিলও বটে, কিন্তু ধরিয়া নষ্ট করিতে পারিল না" স্বেচ্ছাৰলম্বী গ্ৰীষ্টৰিষয়ে-ভুমিক-চিন্তা নামক ব্যক্তিকে ধরি য়। কয়েদ করিয়াছিল, কারাগারে সে স্কয়রোগী হইয়া মরিল । আত্মপ্রেমও ধরা পড়িয়া কয়েদ হইল, কিন্তু নরাত্মার মধ্যে অনেক লোক তাহার সপক্ষ, অতএব তাহার বিচার করিতে কিঞ্চিছ, বিলম্ব হইল। এই প্রকার বিলম্ব দেথিয়৷ আত্মদমন কহিল, যদি এমন দুষ্টেরদিগকে নরাত্মায় রক্ষা করিব। তবে আমি কৰ্ম্ম ত্যাগ করি । পসে আত্মদমন আত্মপ্রেমকে ধরিয়া আপন সৈন্যেরদের মধ্যে আনিয়। যষ্টিদ্বার তাহার মন্তক চূর্ণ করিল । ইহাতে কোনং লোক অসন্তুষ্ট হঠয়া কচকচি করিতে লাগিল, কিন্তু ইমানুএল নগরে ছিলেন এই প্রযুক্ত তাহারা ভয় করিয়া স্পষ্টরূপে কিছু কহিতে পারিল না । আত্মদমনের এই কার্য্য রাজকুমার শুনিয়া তাহাকে ডাকিয় নগরের এক জন কৰ্ত্ত করিলেন। স্বেচ্ছাবলম্বী নরাত্মার মধ্যে যে সকল কার্য্য করিয়াছিল, তাহার নিমিত্তে ইমুনুএল তাহাকেও অতিশয় প্রশ৭১সা করিলেন । পরে আত্মদমন সাহস পাইয়া স্বেচ্ছাবলম্বির সঙ্গে দিয়াৰলের লোকদিগকে ধরিতে অতিশয় যত্ন করিল। তাহার কামাধানেকলিযুাপন ও ব্যবস্থাতে-জীবন নামক দুই ব্যক্তিকে ধরিয়া যাবজ্জীবন কারাবদ্ধ করিল। কিন্তু অপ্রত্যয় অতিশয় চালাক । ভাহাঙ্কে অনেকবার ধরিতে উদ্যোগ করিয়া ধরিতে পারিল না । অতএব যাবৎ নরাত্মা জগৎ রাজ্যের মধ্যে থাকিল তাৰe, ঐ অপ্রত্যয় ও দিয়াবলের অন্য কএক জন চতুর লোক নরাত্মায় ৰাস করিতে থাকিয় গহ্বরে ও গৰ্ত্তেতে লুকাইয়া রহিল। যদি কোন সময়ে দেখা দিত কি নগরের পথে বেড়াক্টত তৎক্ষণেক্ট মারের সমস্তু লোক অস্ত্ৰ লইয়। তাহারদিগকে ধরিতে যাইত