পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○ ●レア ঘৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । বালক বালিকাপৰ্য্যন্তও তাছারদিগকে চোরের মত জ্ঞান করি য়া পাছে২ চেটাইয় দৌড়িত ও পাতর মারিয়। নষ্ট করিড়ে চাহিত। এমন সময়ে নৱাত্মার কিঞ্চি শান্তি হইতে লাগিল, রাজপুত্ৰও নগরে ৱাল করেন, সেনাপতিরা ও সৈন্যসকল অপনং কৰ্ম্মেতে প্ৰৱৰ্ত্ত হইল। দূরদেশের সহিত নরাত্মার যে কারবার ছিল তাহাতে সকল লোক মনোযোগ করিয়া অপনং শিল্প বৰ্ম্মেতে নিৰিষ্ট রহিল। এই প্রকারে নরাত্মার শত্রু ও যাহার শান্তির ব্যাঘাত করে তাঙ্গার হত হইলে পর, রাজকুমার তাহারদিগকে কহিলেন "অমুক দিবসে আমি অমুক স্থানে যাইৰ তোমরাও সকলে সেই স্থানে উপস্থিত হইলে উত্তর কালে তোমারদের যাহা করিতে হবে তাহী জানাইব । আমার আজ্ঞামতে কৰ্ম্ম করিলে তোমারদের সুখ শান্তি বৃদ্ধি হইবেক, ও নগরজাত দুষ্ট লোকরদের দণ্ড ও বিলাপ হইবেক ।” ঐ দিন উপস্থিত হইলে নগরের সকল লোক একস্থানে আইল । ইমানুএলও রথারেহণে আইলেন। র্তাহার দুই দিগে সেনাপতির। সলজ্জ হইয়1থ1. কিল। পরে লোকেরদিগকে স্থির হইবার আজ্ঞা হইল, ও পরসপর প্রেমবন্দন হইলে পর রাজকুমার এই বাক্য কহিলেন। * আমার মনের অতি প্রিয় নরাত্মা, তোমার অনেক বিশেষ মঙ্গল করিয়াছি। তোমাকে অন্য সকলহইতে পৃথক করিয় আপনার বলিয়। মনোনীত করিয়াছি। তুমি যোগ্য এই কারণে নহে, কেবল আমারই নামহেতুক । পিতার ব্যবস্থা না মানিয়া তুমি ক্রোধপাত্র হইয়াছিল। সে ক্রোধের ভয়হইতে ও দিয়াবলের হাতহইতে তোমাকে ত্রাণ করিলাম। তেমাকে স্নেহ করিয়া তোমার মঙ্গল করিতে স্থির করিয়া এই সকল করিয়াছি। আর তোমার পর কালের সুখের বাধ যাহাতে হয় তাহ দূর করিৰার নিমিত্তে আমি উপযুক্ত প্রায়শ্চিন্ত করিয়া, তোমাচে আপনার নিমিত্তে কিনি