পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ९ १ এই সকল ব্যাপার হইতেই, শাদাই রাজার নিকটে এক श्रद्भ জন উপস্থিত হইয়া, তাহাকে এই সম্বাদ ੰ བ་ཨཱ་ཨཱ་༔ দিলেন, “নরলোক নামক মহাদ্বীপে অাद्भांछदांग्रैcङ পহুছে । পনকার নির্মিত যে নরাত্মা নগর তাহা পরের হস্তগত হইয়াছে, আপনকার পূৰ্ব্বকালীন দাস দিয়াৰল য়াজবিদ্রোহী হইয়া সেই নগর অধিকার করিয়া স্বীয় সাধ্যমতে তাহ রক্ষা করিবার উপায় করিয়াছে। তদ্বিস্তারিত কহি । “ প্রথম। নরাত্মার লোকদিগকে সরল ও নিষ্কপট দেথিয় দিয়াবল চাতুরী ও প্রবঞ্চন ও প্রতারণা করিয়া তাহারদের নিকটে মিথ্যাকথা কহিয়াছিল। দ্বিতীয় | প্রতিরোধি নামক অতিশিষ্ট ও সাহসিক সেনাপতি, নগরীয় লোকেরদের সঙ্গে, প্রাচীর স^লগ্ন দ্বারের ছাতে দাড়াইলে গুপ্তরূপে হত হন। তৃতীয়। দিয়াবলের অতিদুষ্ট দাস কুবিরাম, নরাত্মার ধাৰ্ম্মিক প্ৰভু ও যথার্থ অধিকারী শাদাই মহারাজকে নিন্দা করিতেছে শুনিয়া নির্দোষ প্রাণ ত্যাগ করিলেন। কেহং কহে দুঃখেতে, কেহব বলে কুবিরামের মুখের দুর্গন্ধেতে পীড়িত হইয়া মরেন। আর ঐ কুৰিরাম আপন প্রভু দিয়াবলের সপক্ষে কিছু কথা কহিলে পর, নগরীয় লোকের তাহার কথা সভ্য জ্ঞান করিয়া, নগরের প্রধান কর্ণদ্বার মুক্ত করিয়া, দিয়াবলকে সৈন্যসহিত নগরে প্রবেশ করিয়া অধিকার করিতে দিল । সে প্রবেশ করিয়া নগরাধ্যক্ষকে ও লেখককে পদচু্যত করিল। চতুর্থ। স্বেচ্ছাবলম্বী ও তাহার অধীন শ্ৰীমন নামক লেখক উভয়ই রাজবিদ্রোহী ও ধর্মদ্রোহী হইয়া নগর পরিভুমণ করত সৰ্ব্বপ্রকার দুয়ুৰ্ম্মেতে १ों ९ * थे