পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৩৯

*、* ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । প্রবর্ত হইয়া, কুক্রিয়া করিতে দুষ্টেরদের প্রবৃত্তি জন্মাইতেছে। স্বেচ্ছাবলম্বী অতি উচ্চপদ পাইয়াছে, ও নরস্থিার সকল দুগের অধ্যক্ষতার কৰ্ম্ম তাহার প্রতি অৰ্পিত হইয়াছে। আর আসক্ত নামক ব্যক্তি সদ্বিপরীত সকল কৰ্ম্মেতে তাহার সহকারী হইয়াছে। আরোশাদাই মহারাজার আজ্ঞা মানিৰ না, এই কথা স্বেচ্ছাৰলম্বী প্রকাশরুপে কহিয়, দিয়াবলের সেবা করিতে শপথ করিয়া স্বীকার করিয়াছে।” ሪ সেই লোক আরো কহিলেন “ পূৰ্ব্বকালে সুপ্রসিদ্ধ, এইক্ষণে বিনাশ্য নরাত্মা নগরের নূতন রাজা, বস্তুতঃ প্রকৃত রাজবিদ্ৰোহি বীর, আপনার মনোনীত কামুককে নগরাধ্যক্ষ ও সদ্বিস্মরণকে লেখক করিয়াছে। নগরের মধ্যে এই দুই জন কুকৰ্ম্মেতেই তৎপর। আরো কএক জনকে অধঃস্থ কর্তা করিয়া নিযুক্ত করিয়াছে ও নগরের মধ্যে অতি দৃঢ় দুর্গাদি নির্মাণ করিয়াছে। আরো শাদাই রাজা যদি সেই নগর পুনরায় অধিকার করিতে যান, তবে তাহার সঙ্গে যুদ্ধ করিবে বলিয়া নগরের মধ্যে অনেক অস্ত্রশস্ত্রাদি প্রস্তুত রাথিয়াছে।” এই সকল বিবরণ কছিলেন। এই সকল কথা গোপনে কহেন নাই, রাজা ও রাজপুত্র as an ann ও প্রধানং সৈন্যাথ্যক্ষ ও কুলীনেররাঞ্জবাটীতে শোক দের সভাতে জানাইলেন । আর নরাত্মা হয় | নগর শত্ৰুহন্তগত হইয়াছে, এই সম্বাদ শুনিলে সকলের যে শোক ও দুঃখ জন্মিল তাহা সাক্ষাৎ দৃষ্টি করিলে আশ্চর্য বোধ হইত। পরন্তু এই সকল ঘটনা হইবে তাহ রাজ ও রাজপুত্র পূৰ্ব্বেই জানিয়াছিলেন। নরাত্মার উদ্ধার যাহাতে হয় এমত উপায়ও পূৰ্ব্বে স্থির করিয়াছিলেন, কিন্তু সকলকে জ্ঞাত করান নাই। তথাপি নরাত্মা,শত্রুর হস্তগত হইয়াছে, এই কথাতে র্তাহারাও অতিশয় শোকান্বিত হইলেন । মহারাজ আপনি কহিলেন