পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । 8 * উপযুক্ত, ও হাতে খড়গ থাকিলে তাহার তাবৎ শক্রকে জয় করিতে পারেন । সৈন্যেরাও उडूना । রাজা নায়মতে যুদ্ধ করেন ও নরাত্মা নগরের প্রকৃতঅধিপতি আছেন, ইহ। প্রকাশ করিতে তিনি ঐ সৈন্যাধ্যক্ষদিগকে একং পতাকা দিলেন (৬e গীত ৪) । প্রধান সৈন্যাধ্যক্ষ বিনেরেগশের অধীন দশ সহস্র সৈন্য । র্তাহার ধ্বজাবাহকের নাম মেঘনাদ। ধ্বজ কৃষ্ণবর্ণ। তাহাতে তিনটা চিত্রিত জ্বলন্ত বজু। - দ্বিতীয় সেনাপতি দোষাৰধারকের অধীন দশ সহস্র সৈন্য । উrহার ধ্বজাবাহকের নাম মনস্তাপ | ধ্বজ শ্বেতবর্ণ। তাহাতে মুক্ত ব্যবস্থাগ্রন্থহইতে উদিত অগ্নিশিখা চিত্রিত। (দ্বিতীয় বিবরণ ৩৩ ৷৷ ২) । তৃতীয় সেনাপতি বিচারকের অধীন দশ সহস্র সৈন্য। উহার ধ্বজাবাহকের নাম ত্ৰাস । ধ্বজ রক্তবর্ণ | তাহীতে চিত্রিত জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ড (মর্থী ১৩ । ৪১,৪২) । চতুর্থ সেনাপতি দণ্ডকারক। র্তাহার অধীন দশ সহস্র সৈন্য। ধ্বজাবাহকের নাম ন্যায়। র্তাহারও রক্তবর্ণ ধ্বজ । তাহাতে চিত্রিত নিষ্কল বৃক্ষের মূলে লাগান কুড়ালি ! (মর্থী ৩। e) ! সকল সৈন্যই প্রভুভক্ত ও যুদ্ধেতে অতি পরাক্রান্ত। উক্ত সমস্তু সেনাপতি সৈন্যপ্রভৃতিকে শাদাই রাজা এক দিন মাঠে দণ্ডায়মান করাইয়া, প্রত্যেক জনকে নিকটে ডাকিয়া, যাহার যে পদ ও যে কাৰ্য্য ছিল, তাহাকে তাহার উপযুক্ত সাজ দিলেন । আর এই প্রকারে রাজ আপনি সৈন্যকে একত্র করিয়া, তাহারদের সাক্ষাতে সেনাপতিরদিগকে আজ্ঞাপত্ৰ দিয়া কহিলেন, “সাবধান, বিশ্বম্ভ হইয়া ও সাহস করিয়া এই আজ্ঞামতে কৰ্ম্ম কর।” সেনাপতিরদিগকে যে২ আজ্ঞাপত্ৰ দিয়াছিলেন ঘ ৩