পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 ჯ, ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । তুরীবাদক সেনাপতির নিকট ফিরিয়া গিয়া বৃত্তান্ত কহিল । তাহাতে সেনাপতি দুঃখিত হইয়া কহিল, “ তৰে এইক্ষণে তাস্থতে যাও।” দ্বিতীয়বার তুৰীবাদককে কর্ণদ্বারে পাঠাষ্টয় পূৰ্ব্বৰ আজ্ঞা করিলেন, তাহাতেও লোকের দিয়াবলের আজ্ঞা মন্তকে রাথিয়া, পূৰ্ব্বমত করিল। অতএৱ সেনাপতির সভ্যস্থ হহয়। নরাত্মা অধিকার করিবার জন্যে কি করিতে হয় এই বিষয়ের পরামশ করিতে লাগিলেন । ফলতঃ তাহারদের রাজদন্তু আজ্ঞাপত্র পাঠ করিয়া তাহার ভাব লইয অতি সূক্ষ্মরূপে অনেক মন্ত্রণা করিয়া, এই স্থির করিলেন, “ তুরীবাদক আর একবার লোকেরদিগকে আহ্বান করুক, তাহাতেও যদি না শুনিয়া রাজবিদ্রোহ করিতে থাকে, তবে আমরা তাহারদিগকে শাদাই রাজার আজ্ঞাধীন করিতে বলপূৰ্ব্বক উদ্যোগ করিব। এই কথা তুরীবাদক তাহারদিগকে জানাউক । অতএব বিনেরেগশ্ব তুরীবাদককে কহিলেন, “তুমি তার এক বার কর্ণদ্বারে যাও, আর তুরীর মহাধ্বনি করিয়া, শাদাই মহারাজের নাম লক্টয়া, তাহারদিগকে কহ, “ অবিলম্বে তোমরা কর্ণদ্বারে আষ্টস, আর মহারাজার শ্ৰীযুত সেনাপতি মহাশয়েরদের বক্তব্য কথায় অবধান কর ।" আবীবাদক তদনুসারে কণদ্বারে উপস্থিত হইয়া তুরীর ধ্বনি করিয়া তৃতীয় বার লোকেরদিগকে ডাকিল। আরও তাহারদিগকে কহিল, “তোমরা ন শুনিলে, প্রভুর সেনাপতির আক্রমণ করিয়া বলপূৰ্ব্বক তোমারদিগকে বাধ্য করিবেন।" পূৰ্ব্বে যে ধৰ্ম্মভঞ্জকের কথা লিথিয়াছি, অর্থাৎ যাহাকে দিয়াবল নগরাধ্যক্ষ ও নগরের দ্বার রক্ষক করিয়াছিল সেক্ট স্বেচ্ছাবলম্বী তৎকালে দাড়াইয়া অতি দপের কথা কহিয়, তুরাবাদককে কহিল, “তুই কে, কোথাহক্টতে আসিয়াছিস্ নগর দ্বারে এমন ভয়ানকরুপে চীৎকার বা কেন করিতেছিল, তার লোককে এমন অসহ্য কথা কেন বলিতেছিস্ ।”