পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ද න রাজা যে যন্ত্রণার সাগর প্রস্তুত করিয়াছেন তাহাহইতে তোমারদিগকে বাহুল্যরূপে পান করাইলে তোমরা কি তাহ সহ্য করিতে পারিব । অতএব বিৰেচনা কর । সময় থাকিতে সাবধান হও ।” পরে চতুর্থ সেনাপতি দণ্ডকারক দণ্ডায়মান হইয়া কছিলেন, দণ্ডকারকের “ছে পূৰ্ব্বে প্রসিদ্ধ, এইক্ষণে নীরস শাখা苓创1 } তুল্য, পূৰ্ব্বে স্বৰ্গস্থ পবিত্ৰগণের রম্যস্থান, এইক্ষণে দিয়াবলের আবাস, মরাত্মা নগরের লোক সকল, আমার কথাও শুন, এব-২ শাদাই মহারাজার নামে তোমারদের নিকট আমার যাহা কহিতে হয় তাহাতে মনোযোগ কর। দেখ বৃক্ষের মূলে কুড়ালি লাগান গিয়াছে যে প্রত্যেক বৃক্ষ উত্তম ফল ন ফলে তাহ ছিন্ন হইয় অগ্নিতে নিক্ষিপ্ত হবে (মথি । ৩ ৷৷ ৭-১ e)। “ হে নরাত্মা নগর তুমি সেই নীরস বৃক্ষ, তোমাতে কেবল কাট ও শেয়ালকাটা হয়। কুফলেতে কুবৃক্ষ জানা যায়। তোমার দ্রাক্ষার ফল বিষজুল্য ও গুচ্ছ তিক্ত (দ্বি। ৰি। ৩২ ৷৷ ৩২) তুমি রাজার বিপরীত:কৰ্ম্ম করিয়াছ । শাদাই মহারাজার পরাক্রম ও বল যে আমর, আমরাই তোমার মুলেতে লাগান কুড়ালি। কি কহ। ফিরিব । পুনশ্চ জিজ্ঞাসি, ফিরিবা। কুড়ালি তুলিয় আঘাত ন হইতে শীঘ্ৰ উত্তর কর। হায় ফির, ফির। আঘাত করিৰার জন্যে তোমার মূলে কুড়ালি লাগান গেল। প্রথমে ভয় ও চেতন জন্মাইৰার জন্যে কুড়ালি লাগান যায়; পরে কাটিবার আঘাত হইবে, ইহার মধ্যেই মন ফিরাইবার অবকাশ। কি করিৰ । মন ফিরাইলে মঙ্গল । ন ফিরাইলে কাটিয়া ফেলিতে হয়। হে নরাত্মা কাটিয়া ফেলাগেলে তুমি পড়িয়া যাইব৷ কেননা যেমন চেতন জন্মাইবার জন্যে মূলেতে কুড়ালি লাগাইবার আজ্ঞা হুইয়াছে, তেমনি কাটিবারও আজ্ঞা হইয়াছে। অামারদের রাজার আজ্ঞা 、 巴》