পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@ & ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । “ হে সেনাপতির, যে কোন স্থানহইতে আইল ও তোমারদের অভিপ্রায় যাহা হউক, তথাপি জান, আমার প্রভু দিয়াবল, ও তাহার ভূত্য আমি অবিশ্বাস, ও নরাত্মা নগরের অতি সাহসিক কোন লোক তোমারদিগকে কিম্বা তোমারদের কথা বা তোমারদের রাজাকে কিছুমাত্র মানি না, তাহার পরাক্রম বা প্রতাপ বা দণ্ডেতে আমরা ভয় করি না, তোমারদের কোন কথাতেই মনোযোগ করিব না । “ আর তোমরা যে যুদ্ধের কথা কহিতেছ তাহাতে আমরা সাধ্যমত্ত্বে আত্মরক্ষা করিব। তোমারদের সঙ্গে যুদ্ধ করিবার উপায়ের অভাব নাই। আর বিস্তারিত কহিবার অাৰশ্যক নাই, সপষ্টই কহিতেছি, তোমরা লক্ষ্মীছাড়া বেটুয়৷ নিমক হারাম কতক লোক আনিয়মিতরূপে দলৰদ্ধ হষ্টয়া দেশে ২ ভুমণ করিতেং, দেখিতেছ অমূলক আশা দিয়া কি ভয় দেখা ইয়া নিবোধ লোকেরদের কোন নগর কি শহর অধিকার করিতে পারিব কি না । পরস্তু জান, নরাত্মা নগরের লোক তেমন নয় ।

  • আমারদের এইমাত্র কথা ! তোমারদিগকে ভয় করি না, তোমারদের কথাও শুনিব না । নগরের দ্বার বদ্ধই রাখিব কদাচ তোমায়দিগকে আসিতে দিব না। আর তোমারদিগকে অনেক দিন নগরের নিকটে থাকিতেও দিব না । লোকের দের স্বচ্ছন্দে বাস করিতে হইবেক । তোমরা থাকিলে তাহারদের নিত্য উদ্বেগ হয়। অতএব শীঘু আপনারদের সমস্ত দুৰ্য লইয়া উঠিয়া যাও । না গেলে তোমারদের উপর বাণ ছাড়িৰ ।” 象

অবিশ্বাসের এই কথা সাঙ্গ হইলে পর অতি দুঃসাহস [স্বেচ্ছাত্রলম্বির স্বেচ্ছাবলম্বী এই কথা কহিল। (লুক ১১। কথা ! ২১) “তোমারদের কথা শুনিয়াছি, কিন্তু তোমারদের পরাক্রমেতে ভয় করি না, তোমারদের তঙ্গন