এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । &రి না ।” অন্য কেহ কহিত “ আমরা শাদাক্ট রাজার শরণ লই, তাহাতে আর দুঃখ পাইব না ।” অপর কেহ কহিত “ তিনি কি এখন আশ্রয় দিবেন।”
- দয়াবল নগর অধিকার না করিলে সদসদ্বোধ নামক যে বৃদ্ধ লেখক ছিল, সেও অতি উচ্চ শব্দ করিতে লাগিল । তাহার রব মেঘের গাজনের ন্যায় বোধ হইল । অতএব বাহিরে সেনাপতিরদের মহারব ও চীৎকার, ও নগরের মধ্যে লেখকের গঙ্গন, ইহাতে নরাত্মার যে ত্রাস তাহার কি বর্ণনা করিব। এমত সময়ে নগরের মধ্যে সকল বস্তুর অতিশয় অপ্রতুল নিরাত্মার মধ্যে হইতে লাগিল, আর লোকেরা যে সুখের অীকাল }} বাসন করিত তাহা দূরে গেল। (লুক ১৫ । ১৪ )ি তাহারদের মনোরঞ্জক সকল বস্তু তেজোহীন হইল ও সৌন্দর্ষের স্থানে দন্ধের চিহ্ন হইল। নগরের লোকেরদের মুথ তুবড়িয়া গেল, ও মৃত্যুর ছায়ার চিহ্নও প্রকাশ হইল। অতএব তৎকালে অতি দীন হইয়াও যদি কিঞ্চিম্মাত্র শান্তি ও আনন্দ পাইতে পারিত, তাহাও তাহারা আনন্দ মনে স্বীকার করিত।
অনন্তর সেনাপতির জ্ঞান করিলেন, নরাত্মার এই সময়ে নরায়াকে শাদা. শাদাই রাজার অধীন হইবার ইচ্ছা থাইর অধীন হইত্বে কিতে পারে, অতএব তাহারদিগকে এই বারঙ্গার অfজ্ঞা হই- কালে আদেশ করিলে, কি জানি উৎসাহ ল। নরস্মিার দুঃখ জন্মে। ইহা ভাবিয়া উাহারা বিনেরেগশের তরীবাদকের দ্বারা শীতকালের মধ্য সময়ে তিনবার নগরের লোকদিগকে পুনরায় কহিলেন, “ তোমরা শাদাই মহারাজার অধীন হও।” আমি শুনিয়াছি অবিশ্বাস বিরোধী হওয়াতে ও স্বেচ্ছাবলম্বী অতি চঞ্চল হওয়াতে বাধা হইল, নতুবা নগর অবশ্য রাজার অধীন হইত। দিয়াবলও উন্মত্ত ব্যক্তির ন্যায় কাষ্য করিতে লাগিল। অজ্ঞান নরাত্মার লোকেS 3.
